Posts

Showing posts with the label Poem

Unveiling the Enigma of Abhijit Ganguly: A Controversial Political Figure

In the labyrinth of Indian politics, where personalities often emerge from diverse backgrounds, the enigmatic figure of Abhijit Ganguly casts a shadow of controversy and intrigue. Formerly a judge, Ganguly has attempted to navigate the tumultuous waters of politics, yet his journey has been fraught with challenges and scrutiny. Despite his assertions and confrontational demeanor, he has struggled to garner widespread recognition or acceptance among the populace. Ganguly's foray into politics was met with skepticism from the outset. While he touted his credentials as a former judge, his political acumen and understanding of grassroots issues remained questionable and his attempts to leverage his judicial background as a badge of honor fell short, as he failed to resonate with people across different level of society. One of Ganguly's notable shortcomings has been his inability to establish a strong political foothold in the public consciousness. Despite his efforts to enga...

অভিজিত গাঙ্গোপাধ্যায় এক তর্কিত সত্ত্বা কিন্তু সভ্য সামাজের নিকট অচর্চিত এক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বলেই বিবেচিত হবে।

অভিজিৎ গাঙুলি প্রাক্তন বিচারপতি হিসেবে কিছুটা এগিয়ে দাবী করলেও বাস্তবে তা নয়। মাঠে ময়দানে লড়াই করে জনপরিচিতি সেইভাবে অর্জন করতে পারেনি। কারণ তার রাজনৈতিক পরিসর নিতান্ত কম। সর্বস্তরের মানুষ তাকে চেনে না। তাছাড়া বিচারপতি থাকাকালীন তেমন কোন সুরাহ দিতে পারেনি চাকরিপ্রার্থীদের। বরং বারবার হুমকি সুলভ বক্তব্য দিয়েছে,  এবং দিয়ে চলেছে। নিজেকে বিষধর সাপ বলে বাহবা নিতেও পিছু হাটেনি। মানুষ মানুষকে চাইবে সাপকে নয় এটা বোঝা উচিত। তাছাড়া তার বক্তব্য এসেছে সে বিচারক থাকাকালীন রাজনৈতিক যোগাযোগ রেখেছিলেন।  কি ভয়ংকর কথা! বিচারের নামে প্রহসন হল না কি- তা বিবোচ্য হাওয়া উচিত।  একটা সংবাদমাধ্যম তাকে নিয়ে বেশ তর্জায় মেতেছে, আর সে সেই তর্জায় সামিলও হচ্ছে।  বহু আইনজীবী তাকে নানা বিতর্কে ও প্রশ্নবানে বিদ্ধ করছে চলেছে - যা যুক্তিসঙ্গত।  হাস্যকর মানুষটা যদি জয়ী হয় তাহলে তমলুকের মানুষ একটা জোকারকে ভারতসভায় প্রতিনিধিত্ব করতে পাঠাল, ঠিক যেমন নুসরত, মিমি ও লকেট ছিল গত নির্বাচনের পর উঠে আসা জোকার, টিকটকার, বা হিংসা বপনকারী নেত্রী।  মানুষ ভুল করে। বারবার ভুল করে। এবারও হয়ত করবে। কিন্তু অধিকার...

ঋণ

বিষন্ন দুটো চোখে, এখনও তাকাও, আমার দিকে, আমি কি এখনও সেই, সেই দূরবর্তী কেউ, প্রচীন খনিজ কিছু, বা মহাকালের শান্ত পলি,  বা, আমাকে কি আজও ভাবো, প্রত্নতাত্ত্বিক এক অনার্য রাক্ষস, কি ক্ষতি করেছি, কালো চামড়ার আমি, তাই, অন্ধকার সিক্ত হয়েছি  বিষাক্ত অতীতের তকমা লাগানো দেহ নিয়ে এসে বলছি...  শত কাম, ক্রোধ, বিসর্জন না দিয়েও বড় সাধ লাগে, হে আর্য নারী, মুখোমুখি বসবার। বড় সাধ লাগে হিসেবের খাতা দেখবার।  ©Sani

প্রসঙ্গঃ কবি ও কবিতা এবং কবিদের গুরুগিরি

Image
ক বি ও কবিতা নিয়ে বহু লেখা হয়। কবিতার বহু বিবর্তন হয়েছে। এবং যা বহুমাত্রিক হলেও বহমান। বর্তমান সময়কে আধুনিক কবিতার কাল বলে বিবেচিত করা হয়। অনেকের মতে, বাংলায় আধুনিক কবিতার জনক বলা হয় মধুসূদনকে। আবার,অপরদিকে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তকে যুগ সন্ধিকালের কবি বলা হয়। কারণ, তিনি মধ্যযুগ ও আধুনিক যুগের সমন্বয় করেছেন। তবে, কালপরম্পরায় প্রসিদ্ধ যে দুইজনের গুরুত্ব অস্বীকার করার মত পাঠক নেই, সমালোচক হয়ত রয়েছে, তারা হলেনঃ রবীন্দ্রনাথ ও কাজী নজরুল ইসলাম।    যদিও নজরুল ও সুকান্ত ভট্টাচার্য প্রগতিশীল কবি রূপে বেশি খ্যাত। কিন্তু, ভিন্ন স্বাদের অন্যরূপ কবি হলেন বনলতা সেনের জীবনানন্দ দাশ।  অবশ্যই পড়ুনঃ শোভাবাজার রাজরাড়ীতে আর একজন মিরজাফর ছিল। ছন্দ নিয়ে কবিতা ও ছন্দ ছাড়া কবিতা নিয়ে বহু বির্তক পড়েছি।  কোথাও বিবর্তন স্বীকৃতি পায়, কোথাও পায় না। পাওয়া বা না পাওয়া ব্যক্তিগত অনুভূতি।  কবি কতটা মায়াবী এক জগত রচনা করলেন, সে বিবেচ্য হওয়া দরকার।   পাঠকের মনে রেখাপাত হলে কবির সাফল্য আসে। কৃতিমান কবিরা পাঠকদের কাছে নিজের শৈল্পিক কারুকাজ দিয়ে বানান কবিতা উপস্থাপন করেই কালজয়ী হয়েছেন। তবে, তাদ...

Sakthi chattapadaya poem

আসছো কবে? - শক্তি চট্টোপাধ্যায়  রোরো নদীর ধার থেকে ঐ একটি বালক কুড়িয়ে পেয়েছিলো রঙিন বুকের পালক এবং একটি পাথর পেয়ে, সেই পালকে জড়িয়ে ছুঁড়ে দিয়েছিলো এপার থেকে পালক কি আর একাকিনী ওপার যাবে? যম-কালো এক মরদ ছিলো নদীর ওপার। দেখাচ্ছিলো তার ভাগে লাল মোরগঝুঁটি, বালক দ্যাখে, অনেকগুলি দাগ ও-খুঁটির- তফাৎ কি আর অমনি হবে? কুড়িয়ে পেয়ে ছড়িয়ে দিলুম বুকের পালক - আসছো কবে? আসছো কবে?  আসছো কবে? Sani

কবি সেখ ওয়াসিম গুল এর কবিতাঃ শেষের দেখা

Image
Poet Sk Washim Gul সেখ ওয়াসিম গুল এর কবিতাঃ শেষের দেখা   কত যে গেল দিন হারিয়ে!  পাইনি তাকে ক্ষত সারিয়ে।  গহয়তো তাই তোলেনি ঢেউ সাদা পাতায় আঁকেনি কেউ সরোবরের নীলচে জল স্নিগ্ধ রাগের চোখের ছল।  বলো তো কিসের কিস্তিমাত!  পাছায় ফোটায় রাষ্ট্র দাঁত।  এই কি সেই বায়ু মহল? ভাঙা কাঁচ; চুপ কোলাহল।  তাসের দেশের খুনসুটি  আজব আইন চুনোপুঁটি  মরছে মানুষ বীর যোদ্ধা  কিসের অহং? কী স্পর্ধা?  রক্তেলেখা সাহেব বেগম  মেলছে সুখে লাল পেখম।  গাইছে পাখি; চলছে খোঁজ খাঁচায় পুরে ডাণ্ডা গোঁজ।  হিসাব ছিল নকশা ছিল  সাগর শুকালে বর্ষা ছিল  পাথেয় ছিল পাহাড় বাড়ি  উত্তরাশায় দিলাম পাড়ি।  বেচেছে মাঠ বেচেছে ঘাট পড়া ফেলে লুটেরার পাঠ।  খুব যে সেদিন ফেললে জাল ঘুরল মাথা সামলে টাল।  কথকতার মিঠা আতর ছিলাম কদিন জ্বর-কাতর।  এই তো বৃক্ষ এই চরাচর  চেয়ে থাকো চোখ বরাবর।  তারার ধুলোয় পথের রেখা  শেষের শেষে হবেই দেখা। বজবজ, দক্ষিণ ২৪ পরগণা।  কোলকাতা-১৩৭ Sani

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা : চতুরঙ্গে

Image
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা : চতুরঙ্গে poet Shakti Chattopadhyay   চতুরঙ্গে - শক্তি চট্টোপাধ্যায় খুব বেশি দিন বাঁচবো না আমি বাঁচতে চাই না শস্য ফুটলে আমি নেবাে তার মুগ্ন দৃশ্য নিজ গৃহে প্ৰজা বসিয়েছি প্রায়ান্ধকার কিছু কিছু নেবে কিছুদিন বেশি বাঁচতে চাই না। এই অপরূপ পৃথিবী , সেদিকে যাব না মিথ্যা বাসনা যেমন চঞ্চল তার নিশানা জানি না। রমণী কখন প্রিয় করে হা রে হৃদয় জানে কি ? তবু বেশি দিন বাঁচবাে না আমি বাঁচতে চাই না। শুধু যা দৃশ্য, অন্তঃস্থল যে খোঁড়ে খুঁডুক ভাসমান নদী ভাসাও নৌকা ভাসাও নৌকা যৌবন যায়, চলে যাব আমি ; চাষা বা ডুবুরি ক্ষেতে সংসারে অক্ষয় বাঁচো দৃঢ় জলৌকা। আহা বেশি দিন বাঁচবাে না আমি বাঁচতে চাই না কে চাইবে রােদ আর্চিতা অনল, কে চিরবৃষ্টি ? অভিজ্ঞতা বাড়ায় পৃথিবী, বাড়ায় শান্তি প্রাচীন বয়সে দুঃখশ্লোক গাইবাে না আমি গাইতে চাই না। * আমাদের অন্যান্য পোস্ট পড়তে ক্লিক করুনঃ  www.foursquare2u.blogspot.com Sani

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের কবিতাঃব্যক্তিগত নক্ষত্রমালা

Image
ব্যক্তিগত নক্ষত্রমালা by soumitra Chatterjee  ব্যক্তিগত নক্ষত্রমালা - সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ভালোবাসা মানেই কেবলই যাওয়া যেখানেই থাকি না কেন উঠে পড়া পেয়ে গেলে নিকটতম যান কলকাতা কিছুতেই ফুরতে চায় না কোনো রাস্তা ফুরতে চায় না কখনও তুমি মিনিবাস ধরে নেবে আমি ঝংকার দেওয়া ট্রাম— তারপর থেকে কেবলই যাওয়া কাছ থেকে অনেক দূরে কিংবা সময় ঠিক করা থাকলে কাছে আসা ক্যাথিড্রালের দুর্লভ ঘণ্টা বাজছে সখ্যতায় ভরে উঠেছে ময়দান মাঘের বিকেলে। এক চিলতে গলি তারই নাম সুখ তারই অন্ধকারে আমি স্পর্শ করেছিলাম তোমার দিব্য চিবুক— সঙ্গে সঙ্গে শৈলসানু আঁধার হয়ে এল গোলপাতা ছাউনির ঘর শীতরাত্রির স্বপ্ন ক’টি মুড়িসুড়ি দিয়ে বসে গেছে শীলাতল ব্যগ্র হয়ে কেড়ে নিচ্ছে উত্তাপ কোমল দু’জনের থেকে— তোমার চিবুক স্পর্শ ক’রে কতদূর আমরা যেতে পারি এক চিলতে গলি তারই নাম সুখ তারই অন্ধকারে স্বপ্ন থেকে স্বপ্নে প্রস্থান আলবৎ সম্ভব অথবা দুঃখের ভিতর থেকে আরো দুঃখের ভিতর নিয়ে যেতে পারে ভালোবাসা ভালোবাসা মানে কেবলই যাওয়া কোলকাতা রোল করা গালিচার মত কেবলই খুলে যাচ্ছে কেবলই আমাদের পায়ের নিচে ফুরোচ্ছে না। তবু ভালোবাসা ফুরায়ে গেলে আমি অপ্রেম থেকে চলে যাব ব...

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের কবিতাঃপড়ন্ত ছায়ার মধ্যে

Image
অভিনেতা কবি সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা বাংলা কবিতা ঃ পড়ন্ত ছায়ার মধ্যে               -- সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় পেছন থেকে কে চিৎকার করে উঠতেই আমি দাঁড়িয়ে পড়লাম   ঝিলের মধ্যে আকাশ গা ডুবিয়ে রয়েছে অতিকায় নিমবাস মেঘ স্তম্ভিত প্রতিবিম্বে বনপথে শরৎ ছিল বা বিবিশ গন্ধের মধ্যে মনে পড়ে।   কটা বাজে কে জানে ঘড়ির একটা দাগও স্পষ্ট নেই এতদিনে কোথায় কোথায় আয়েস পরিতৃপ্তি লিপ্সা ছিল সব কটি দাগ মুছে গেছে আন্দাজে কিছু বলা ঠিক হবে না তো, কৈফিয়ত আফসোস এই মুহূর্তে এসবের কোনো দাম নেই।   ভারী, দামী পাথরের টুকরোর মত সময়কে ঢালু জমির ওপর গড়িয়ে যেতে দেখছি জলের দিকে গড়িয়ে যাচ্ছে, অনতিপ্রদোষের মধ্যে সব ছবিগুলো ডুবে যাবে ঝিল, জলের ভিতরে ছায়া আকাশনিমের। কার মুখ দেখা যাবে আততায়ী অত্যাচারী কিনা এই সবই পড়ন্ত ছায়ার মধ্যে সন্ধান করেছিলাম ল্যাংচাতে ল্যাংচাতে যে সামনে এসে দাঁড়াল সে আমার এতগুলি বছরের নিঃসঙ্গতা হাস্যকর ভাঁড়ের পোশাকে। Sani

Ferari publication (ফেরারী পাবলিকেশন)

Image
ferari publication  *লেখা আহ্বান* *১০০ জন কবির কবিতা সংকলন* (নববর্ষ সংখ্যা)। লেখা পাঠানোর নিয়মাবলী:- 1)যে কোনো বিষয়ে নিজস্ব ভাবনা (কবিতা 20 লাইনের মধ্যে একটি) । 2)অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। 3)লেখাটি মৌলিক হতে হবে । 4) লেখা মনোনীত হলে whatsapp এ জানিয়ে দেওয়া হবে। 5) রাজনৈতিক এবং ধর্মীয়  ভাবে আঘাত পাবে এমন বিষয়ে লেখা গ্ৰহণ করা হবে না । 6) শব্দের বানান ও ব্যাকরণ গত দিক থেকে যত্নশীল হতে হবে । 7) কবিদের দুই কপি সংকলন শুভেচ্ছা মূল্যের বিনিময়ে নিতে হবে । শুভেচ্ছা মূল্য কত পরবর্তী সময়ে জানিয়ে দেওয়া হবে । 8) online এ পাবেন, আপনার প্রকাশিত লেখা। 9) যদি কুরিয়ারের মাধ্যমে সংকলন চান তবে  কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হবে। সেক্ষেত্রে কুরিয়ারের খরচ লেখক লেখিকাকে খরচ বহন করতে হবে। 10) লেখা টাইপ করে whatsapp   এই  ৯০০২৭৮২০৩৭/ ৭৩৬৩৯৪৪৩৩৭ নাম্বারে বা সংবাদ ৭ দিনের ডাক ঠিকানায় পাঠাতে হবে। 11) কবির সম্পূর্ণ ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর দিতে হবে।  12) সংকলন প্রকাশের অনুষ্ঠান কোথায় কখন হবে তা ফোন করে জানিয়ে দেওয়া হবে । * ফেরারী প্রকাশনা থেকে প্রকাশিত সংবাদ ৭ দিনের   বি...

কবিতা (by mojibar rahaman mallick)

Image
  সমুদ্রের ঢেউ মুজিবর রহমান মল্লিক সমুদ্রের কল্লোলিত রূপ দেখিলাম আঁখিপটে, অবিরাম উদ্বেলিত ঢেউ লাগে সমুদ্রতটে। কে জানে ?কোথা থেকে আসে ঢেউয়ের বাহার, দূর দূরান্ত থেকে আসিতেছে উচ্ছ্বসিত জলের পাহাড়। অশান্ত সমুদ্রের জল আসিতেছে তীব্র বেগে, জলস্ফীতি হল কোন কারনে? বাতাস যদি নিয়ে আসে ত্বরাণ্বিত রূপ, বিরুদ্ধ মুখী বাতাসে হইবে কি বিরূপ। শান্ত হইবে কি হে মহাসমুদ্র, অশান্ত রূপ কি তোমার জন্ম সূত্রে। হে ভগবান একি তোমার সৃষ্টি, সৃষ্টি শুধু বলিলে হইবে মোর ভুল, সৃষ্টির সাথে রয়েছে এ তোমার মহান কৃষ্টি। published by farari publication.  মুজিবর রহমান মল্লিক গাববেরিয়া পাঁচলা হাওড়া যোগাযোগ-৯৮৩৬৭০৫৬৬১ Sani

কবিতা (by madhumita sinha)

Image
  "মুখোশের আড়ালে তুই"   - মধুমিতা সিন্ হা   তুই আমায় কতটা কষ্ট দিলি,                            যতটা দিবি ভেবে আমার জীবনে এসেছিলি,        পেরেছিসতো, ঠিক ততটাই দিতে?     তুই, কতটুকু আর খেললি আমার সাথে/          এত কম খেলার কথা              ছিল না যে,     বিশ্বাস বুঝলি, ঐ বিশ্বাসই -          মানুষের সর্বনাশ।  যেমন আমি তোকে বিশ্বাস করে-      বিকিয়ে গেলাম জলের দরে। আজ, কেন  ছেড়ে যাওয়া মানুষ গুলোর কথা,          আমার মনে পড়ছে এত----   কারণ তারাও আমায় দিয়েছিল যন্ত্রণা"---              ঠিক তোরই, মতো???।।।    আজ, আবারো বুঝলাম,  ভালোবাসা বলে কিছু নেই/     এখানে মানুষ লুকিয়ে আছে, , সেই মুখোশের  আড়ালেই।।।       তবে আমিও খেলব খেলা,  জীব...