Showing posts with label Personalities. Show all posts
Showing posts with label Personalities. Show all posts

Unveiling the Enigma of Abhijit Ganguly: A Controversial Political Figure


In the labyrinth of Indian politics, where personalities often emerge from diverse backgrounds, the enigmatic figure of Abhijit Ganguly casts a shadow of controversy and intrigue. Formerly a judge, Ganguly has attempted to navigate the tumultuous waters of politics, yet his journey has been fraught with challenges and scrutiny. Despite his assertions and confrontational demeanor, he has struggled to garner widespread recognition or acceptance among the populace.

Ganguly's foray into politics was met with skepticism from the outset. While he touted his credentials as a former judge, his political acumen and understanding of grassroots issues remained questionable and his attempts to leverage his judicial background as a badge of honor fell short, as he failed to resonate with people across different level of society.

One of Ganguly's notable shortcomings has been his inability to establish a strong political foothold in the public consciousness. Despite his efforts to engage in confrontational rhetoric and headline-grabbing maneuvers, he has largely remained a peripheral figure in the political landscape. His confrontations on the political stage have not translated into tangible gains or widespread support, leaving many to question the authenticity of his intentions.

Furthermore, Ganguly's political endeavors have been marred by controversy and criticism and such confrontational approach, characterized by inflammatory rhetoric and provocative statements, has alienated many potential supporters. Instead of fostering meaningful dialogue or advocating for constructive change, Ganguly's tactics have often served to deepen existing divisions and sow discord within the political arena.

Moreover, Ganguly's tenure as a judge has come under scrutiny, with critics questioning the integrity and impartiality of his judgments. While he may have wielded authority from the bench, his transition into politics has exposed him to heightened scrutiny and public scrutiny. Many legal experts of High Court, Calcutta  have raised concerns about his ethical conduct and adherence to judicial principles, further tarnishing his reputation and credibility.

Despite such challenges, Ganguly has sought to cultivate a public persona as a maverick outsider, challenging the status quo and defying conventional norms. However, his attempts to position himself as a renegade political figure have largely fallen flat, as he has struggled to gain traction or legitimacy within the mainstream political establishment.

In the midst of Ganguly's political ambitions, his personal background and affiliations have also come under scrutiny. Questions have been raised about his connections to influential power brokers and vested interests, raising concerns about the potential for conflicts of interest and undue influence.

As Ganguly continues to navigate the complex terrain of Indian politics, he faces an uphill battle to gain credibility and legitimacy among the electorate. His confrontational style and controversial persona have alienated many potential supporters, leaving him isolated and marginalized within the political landscape.

In conclusion, Abhijit Ganguly remains a divisive and controversial figure in Indian politics, whose confrontational tactics and questionable background have raised serious doubts about his suitability for public office. Despite his assertions and ambitions, he has struggled to gain widespread recognition or acceptance, leaving many to question the authenticity of his political agenda. As he continues to navigate the challenges of political life, Ganguly must confront the realities of public perception and work to earn the trust and confidence of the electorate. Only time will tell whether he can overcome the obstacles that stand in his path and emerge as a credible and respected political figure.

Sani

অভিজিত গাঙ্গোপাধ্যায় এক তর্কিত সত্ত্বা কিন্তু সভ্য সামাজের নিকট অচর্চিত এক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বলেই বিবেচিত হবে।

অভিজিৎ গাঙুলি প্রাক্তন বিচারপতি হিসেবে কিছুটা এগিয়ে দাবী করলেও বাস্তবে তা নয়। মাঠে ময়দানে লড়াই করে জনপরিচিতি সেইভাবে অর্জন করতে পারেনি। কারণ তার রাজনৈতিক পরিসর নিতান্ত কম। সর্বস্তরের মানুষ তাকে চেনে না। তাছাড়া বিচারপতি থাকাকালীন তেমন কোন সুরাহ দিতে পারেনি চাকরিপ্রার্থীদের। বরং বারবার হুমকি সুলভ বক্তব্য দিয়েছে,  এবং দিয়ে চলেছে। নিজেকে বিষধর সাপ বলে বাহবা নিতেও পিছু হাটেনি। মানুষ মানুষকে চাইবে সাপকে নয় এটা বোঝা উচিত। তাছাড়া তার বক্তব্য এসেছে সে বিচারক থাকাকালীন রাজনৈতিক যোগাযোগ রেখেছিলেন।  কি ভয়ংকর কথা! বিচারের নামে প্রহসন হল না কি- তা বিবোচ্য হাওয়া উচিত।  একটা সংবাদমাধ্যম তাকে নিয়ে বেশ তর্জায় মেতেছে, আর সে সেই তর্জায় সামিলও হচ্ছে। 
বহু আইনজীবী তাকে নানা বিতর্কে ও প্রশ্নবানে বিদ্ধ করছে চলেছে - যা যুক্তিসঙ্গত। 
হাস্যকর মানুষটা যদি জয়ী হয় তাহলে তমলুকের মানুষ একটা জোকারকে ভারতসভায় প্রতিনিধিত্ব করতে পাঠাল, ঠিক যেমন নুসরত, মিমি ও লকেট ছিল গত নির্বাচনের পর উঠে আসা জোকার, টিকটকার, বা হিংসা বপনকারী নেত্রী। 
মানুষ ভুল করে। বারবার ভুল করে। এবারও হয়ত করবে। কিন্তু অধিকারী পরিবারের হাত ধরেছে তাই হয়ত আশাহত হতেও পারে। কারণ তমলুকে অধিকারী পরিবারতন্ত্রের ত্রাসে মানুষ তস্ত। এনিয়ে দ্বিমত থাকতেও পারে, কিন্তু বাস্তবকে স্বীকার করতেই হবে। 
পরিশেষে, এটাই বলা যায়, অভিজিত গাঙ্গোপাধ্যায় এক তর্কিত সত্ত্বা  কিন্তু সভ্য সামাজের নিকট অচর্চিত এক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বলেই বিবেচিত হবে। 
Sani

নজরুল ইসলাম সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য



কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯ - ১৯ ৭৬)
তিনি বিদ্রোহী কবি।
বাংলাদেশের জাতীয় কবি
বিশ্বমানের প্রতিবাদী বিশ্বকবি 
অত্যন্ত বহুমুখী- কবি, গীতিকার এবং লেখক। যিনি কবিতা, গদ্য, সুফিগান এবং শাস্ত্রীয় সংগীতের অনেক সুন্দর শ্লোক রচনা করেন।
নজরুল বাংলা সাহিত্যে ‘বিদ্রোহী’ কবি এবং বাংলা সংগীতের ‘বুলবুল’ বা নাইটিঙ্গেল হিসাবে খ্যাত। 
বাংলা কবিতায় ঠাকুর-উত্তর আধুনিকতার প্রবর্তক হিসাবে বিবেচিত।  
তাঁর কবিতা, গান, উপন্যাস, ছোট গল্প, নাটক এবং

রাজনৈতিক ক্রিয়াকলাপ বিভিন্ন ধরণের নিপীড়ন - দাসপ্রথা, সাম্প্রদায়িকতা, সামন্তবাদ এবং উপনিবেশবাদের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ প্রকাশ করেছিল।
ব্রিটিশ সরকার তার বহু বই নিষিদ্ধ করেছিল। 
কারাগারে থাকাকালীন কাজী নজরুল ইসলাম   ব্রিটিশ সরকারের অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য একবার 40 দিনের জন্য উপবাস করেছিলেন।More article : journey of library
কাজী নজরুল ইসলাম ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান চুরুলিয়া গ্রামে ১৮৯৯ সালের ২৪ মে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।  
তাঁর মা ছিলেন জাহেদা খাতুন এবং পিতা কাজী ফকির আহমেদ।
নজরুলের ডাক নাম ছিল "দুখু মিয়া" । 
তাঁর বাবার অকাল মৃত্যু তাকে ১০ বছর বয়সে স্থানীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন (নামাজের আহ্বায়ক) হন।
১৯১০ সালে, ১১ বছর বয়সে নজরুল ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হয়ে ছাত্র জীবনে ফিরে আসেন। 
আবার আর্থিক অসুবিধা তাকে ষষ্ঠ শ্রেণির পরে স্কুল ছাড়তে বাধ্য হন এবং দুখু মিয়া আসানসোলে একটি বেকারি এবং চা-দোকানে কাজ করেন।
যৌবনে নজরুল তাঁর চাচা বজলে করিমের দ্বারা অনুপ্রাণিত আরবি, ফারসি এবং উর্দু ভাষায় সুর রচনার করতেন ছিলেন। 
১৯১৪ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ।  তিনি যখন তার বয়সের ছেলেরা ম্যাট্রিকের প্রাক-পরীক্ষার পরীক্ষার প্রস্তুতিতে ব্যস্ত ছিলেন তখন তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন।প্রায় তিন বছর, ১৯২০ সালের মার্চ-এপ্রিল অবধি নজরুল সেনাবাহিনীতে দায়িত্ব পালন করেন এবং ব্যাটালিয়ন কোয়ার্টার মাস্টার হাভিলদার পদে পদোন্নতি পান।  এমনকি একজন সৈনিক হয়েও তিনি তাঁর সাহিত্য ও বাদ্যযন্ত্র অব্যাহত রেখেছিলেন।  
১৯২০ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে, 49 তম বেঙ্গল রেজিমেন্টটি ভেঙে দেওয়া হলে, নজরুল তাঁর সাংবাদিকতা ও সাহিত্যিক জীবন শুরু করতে কলকাতায় ফিরে আসেন।  তাঁর কবিতা, প্রবন্ধ ও উপন্যাস বেশ কয়েকটি সাময়িকীতে নিয়মিত প্রকাশিত হতে শুরু করে।অনলাইনে কিভাবে রিসেল ব্যবসা সম্প্রসারণ করবেন। 
১৯২২ সালে, নজরুল শান্তিনিকেতনে গিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে দেখা করেন। একই বছর নজরুল তার জীবনের প্রেমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন - কুমিল্লার দৌলতপুরে এক প্রখ্যাত মুসলিম প্রকাশক আলী আকবর খানের ভাগ্নী নার্গিস, তবে বিয়ের দিন (১৮ জুন, ১৯২১)  নজরুল হঠাৎ শেষ মুহুর্তে পিছিয়ে পড়ে এবং কিছু গুরুতর ভুল বোঝাবুঝির এবং মতবিরোধের কারণে জায়গাটি ত্যাগ করেন। 
এক মাসেরও বেশি সময় অনশন থাকার পর নজরুল উপবাস ভেঙেছিলেন এবং অবশেষে ১৯৩৩ সালের ডিসেম্বরে কারাগার থেকে মুক্তি পান। 
কাজী নজরুল ইসলাম  এক হিন্দু মহিলা, নাম প্রমিলা দেবীকে বিয়ে করেছিলেন এবং হুগলিতে তাঁর বাসভবন স্থাপন করেছিলেন।  
১৯২৬ সালে নজরুল কৃষ্ণনগরে গিয়ে বসতি স্থাপন করেন।  
নজরুলের সংগীত সৃজনশীলতা তাঁকে কেবল “গণসঙ্গীত” র সমান্তরাল সুরকার হিসাবেই নয়, বাঙালি গজলের উদ্ভাবক হিসাবেও প্রতিষ্ঠিত করেছিল। নজরুলের মা ১৯২৮ সালে মারা গিয়েছিলেন। তার ৪ বছরের ছেলে বুলবুল ছোট পক্সে মারা যান। কবি নজরুল অত্যন্ত বিচক্ষণ এবং সত্যবাদী ছিলেন। 
  • ‘কবি নজরুলের পাঁচখানি বাজেয়াপ্ত করা গ্রন্থের অন্যতম প্রলয় শিখা প্রকাশিত হয় ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের আগস্টে।
  •  facebook থেকে কিভাবে আয় করবেন? বিস্তারিত জানতে অবশ্যই পড়ুন।
  • মুদ্রাকর ও প্রকাশক হিসেবে নজরুলের নামে মুদ্রিত হয়। গ্রন্থটি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে তা রাজরোষের মুখে পড়ে। 
  •  ১৯৩১ খ্রিস্টাব্দের ১৭ সেপ্টেম্বর বাজেয়াপ্ত হয়। 
  •  ‘রাজদ্রোহ’ অভিযোগে নজরুলকে ছয় মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। 
  •  গান্ধী-আরউইন চুক্তির পর মামলা থেকে তিনি মুক্তি পান। 
  • তবে নজরুল মুক্তি পেলেও প্রলয় শিখার ওপর বাজেয়াপ্ত আদেশ বহালই রইল। 
  • ১৯৪৫ সালে প্রলয় শিখা কাব্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে তা পুনর্মুদ্রিত হয়। 
  •   ১৯৬২ সালে নজরুল সরকার কর্তৃক ‘পদ্মভূষণ’ উপাধিতে ভূষিত হন।  ভারতের  ১৯৬৯ সালে, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ডি লিট ডিগ্রি প্রদান করে।  
  • বিস্তারিত পড়ুন, কোন কোন পথে অনলাইনে আয় করা সম্ভব।
১৯৭৬ সালে, সরকার তাকে "একুশে পদক" স্বর্ণপদক প্রদান করেন।
উথাল পাথাল বর্ণময় জীবন বোধির হয়ে যায়,বহুকাল।

 



Sani

Sakthi chattapadaya poem

আসছো কবে?
- শক্তি চট্টোপাধ্যায় 

রোরো নদীর ধার থেকে ঐ একটি বালক
কুড়িয়ে পেয়েছিলো রঙিন বুকের পালক
এবং একটি পাথর পেয়ে, সেই পালকে
জড়িয়ে ছুঁড়ে দিয়েছিলো এপার থেকে
পালক কি আর একাকিনী ওপার যাবে?

যম-কালো এক মরদ ছিলো নদীর ওপার।
দেখাচ্ছিলো তার ভাগে লাল মোরগঝুঁটি,
বালক দ্যাখে, অনেকগুলি দাগ ও-খুঁটির-
তফাৎ কি আর অমনি হবে?

কুড়িয়ে পেয়ে ছড়িয়ে দিলুম বুকের পালক
- আসছো কবে? আসছো কবে?  আসছো কবে?
Sani

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা : চতুরঙ্গে

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা : চতুরঙ্গে
poet
Shakti
Chattopadhyay
 



চতুরঙ্গে
- শক্তি চট্টোপাধ্যায়

খুব বেশি দিন বাঁচবো না আমি বাঁচতে চাই না
শস্য ফুটলে আমি নেবাে তার মুগ্ন দৃশ্য
নিজ গৃহে প্ৰজা বসিয়েছি প্রায়ান্ধকার
কিছু কিছু নেবে কিছুদিন বেশি বাঁচতে চাই না।

এই অপরূপ পৃথিবী , সেদিকে যাব না মিথ্যা
বাসনা যেমন চঞ্চল তার নিশানা জানি না।
রমণী কখন প্রিয় করে হা রে হৃদয় জানে কি ?
তবু বেশি দিন বাঁচবাে না আমি বাঁচতে চাই না।

শুধু যা দৃশ্য, অন্তঃস্থল যে খোঁড়ে খুঁডুক
ভাসমান নদী ভাসাও নৌকা ভাসাও নৌকা
যৌবন যায়, চলে যাব আমি ; চাষা বা ডুবুরি
ক্ষেতে সংসারে অক্ষয় বাঁচো দৃঢ় জলৌকা।

আহা বেশি দিন বাঁচবাে না আমি বাঁচতে চাই না
কে চাইবে রােদ আর্চিতা অনল, কে চিরবৃষ্টি ? অভিজ্ঞতা বাড়ায় পৃথিবী, বাড়ায় শান্তি
প্রাচীন বয়সে দুঃখশ্লোক গাইবাে না আমি গাইতে চাই না।

* আমাদের অন্যান্য পোস্ট পড়তে ক্লিক করুনঃ 

Sani

শুভেন্দুকে বিজেপিতে আহ্বান



প্রকাশ্যে তৃণমূল নেতা ও রাজ্যের পরিবহন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীকে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানালেন 

যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি ও সাংসদ সৌমিত্র খাঁ


বিবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় সম্পাদক অরবিন্দ মেননকে সঙ্গে নিয়ে বিষ্ণুপুর শহরের ছিন্নমস্তা মন্দিরে পুজো দিয়ে বেরিয়ে এসে  তিনি বলেন  শুভেন্দু অধিকারীর উদ্দেশ্যে ‘দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে’ বিজেপিতে যোগ দেওয়ার আবেদন করেন।

 অন্যতম ‘প্রভাবশালী’ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে সাম্প্রতিক সময়ে দলের সঙ্গে যে একটা ‘দূরত্ব’ তৈরি হয়েছে তা মোটামুটি পরিস্কার।

 ২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনকে মাথায় রেখে তৃণমূল-শুভেন্দু অধিকারীর ‘দূরত্ব’কে কাজে লাগিয়ে জনপ্রিয় শুভেন্দুকে  নিজেদের দিকে টানতে ও রাজ্য যুব মোর্চা সভাপতি সৌমিত্র খাঁ এর এই তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য বলে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ মনে করছেন।

এখন পর্যন্ত শুভেদু তরফ থেকে কিছু জানা যায় নি।

প্রসঙ্গে বলা যায়,  কি হচ্ছে?  দল পরিবর্তন মানুষ কেন মানছে? নিজস্বতার বিসর্জন দিতে গিয়ে মানুষের ভক্তি ভালোবাসার খেলা বন্ধ হোক।

দল যখন সন্মান দিয়েছে তখন কৃতজ্ঞ থাকা শ্রেয়। সে যে দলের হোক না কেন? 

  1. দলীয় আনুগত্য দরকার

  2. মূল্যবোধ দরকার

ব্যক্তি স্বাধীনতা ছেড়ে ব্যক্তি স্বার্থ বর্জন করা উচিত।

  • দলীয় কর্মীদের হতাশ না করা।

  • নেতৃত্বকে মান্যতা দেওয়া।

    • দল ত্যাগের মধ্যে প্রতিবাদী রূপ দেখানো হলেও অভদ্রতাও অস্বীকার করা যায় না।

Sani

অভিনেতা সৌমিত্র চ্যাটার্জির প্রাপ্ত পুরস্কার ও পুরস্কার প্রত্যাখ্যান (soumitra chatterjee)

অভিনেতা সৌমিত্র চ্যাটার্জির প্রাপ্ত পুরস্কার ও পুরস্কার প্রত্যাখ্যান (soumitra chatterjee)

  • ২০০৪ – পদ্ম ভূষণ, ভারত সরকার
  • ২০১২ - দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার, ভারত সরকার
  • ২০১৭ – লিজিওন অফ অনার[ ফ্রান্স সরকার
  •   Commandeur de l' Ordre des Arts et des Lettres, france 
  • ২০১৭ – বঙ্গবিভূষণ, পশ্চিমবঙ্গ সরকার (২০১৩ সালে এই পুরস্কার প্রত্যাখ্যান  করেছিলেন)


মমতা ব্যানার্জি সম্পর্কে কিছু তথ্য

#about mamata banerjee 

1. মমতার জন্মঃ
5ই.জানুয়ারি.1955.
2. মমতার জন্মস্থানঃ
বীরভূমের তারাপীঠে ।
3. মমতার বাসস্থানঃ
পটুয়াপাড়া. কালিঘাট(দক্ষিন কোলকাতা)
4. কোন পরিবারে মমতার জন্মঃ
নিম্ন মধ্যবিত্ত ব্রাহ্মন পরিবারে
5. মমতার মাতার নামঃ
গায়ত্রী দেবী
6.মমতার পিতার নামঃ
প্রমিলেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
7. মমতার বাবার মৃত্যঃ
মমতার 17 বছর বয়সে চিকিৎসার অভাবে
8. মমতার শিক্ষাঃ
ইতিহাসে অনার্স,ইসলামিক ইতিহাসে M.A.এবং L.L.B.(ক.বি.)
9. মমতার ডিগ্রি কলেজঃ
যোগমায়াদেবী
10. মমতার Law কলেজঃ
যোগেন্দ্রচন্দ্র কলেজ
11. মমতার শখঃ
ছবি আঁকা ও কবিতা লেখা
12. মমতার পেশাঃ
পাড়ার হরিনঘাটা দুধের কাউন্টারে 25টাকা মাস মাইনের সেলস গার্ল.পরবর্তীকালে সক্রিয় রাজনীতি.
13. মমতার জীবন যাপন ও পোষাকঃ
অত্যন্ত সাধারন/সাদামাটা
14. মমতার রাজনীতিতে প্রবেশঃ
1970তে ছাত্র পরিষদের হাত ধরে যোগমায়াদেবী কলেজে ছাত্র সংগঠন স্থাপন
15.  মমতা পঃবঙ্গ মহিলা কংগ্রেসের সভানেত্রী হনঃ
1976
16. সর্বপ্রথম কোনো নির্বাচনে মমতা জয়লাভ করেনঃ
1984.লোকসভা নির্বাচনে
17. সর্বকনিষ্ঠ MP(বর্তমানে মহিলা MP) হিসাবে মমতা নির্বাচিত হনঃ
1984
18. যাকে পরাজিত করে সর্বকনিষ্ঠ MP হিসাবে মমতা নির্বাচিত হনঃ
সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়[CPM(I)]
19. যে কেন্দ্র থেকে মমতা সর্বপ্রথম কোনো নির্বাচনে জয়লাভ করেনঃ
যাদবপুর
20. মমতা যুব কংগ্রেসের সভানেত্রী হনঃ
1988
21. দক্ষিন কোলকাতা লোকসভা কেন্দ্র থেকে সর্বপ্রথম মমতা নির্বাচনে জয়লাভ করেন
1991
22. দক্ষিন কোলকাতা  লোকসভা কেন্দ্র থেকে মমতা কতবার জয়লাভ করেন
7বার(91,96,98,99,04,09)
23. কেন্দ্রে প্রথম মহিলা হিসাবে মমতা মানব সম্পদ উন্নয়ন,ক্রীড়া ও যুবকল্যান দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী হন
1991
24. কেন্দ্রে প্রথম কোনো মন্ত্রক থেকে মমতা পদত্যাগ করেন
1993
25. কংগ্রেস-CPI(M) গোপন আঁতাতের অভিযোগ তুলে মমতা কংগ্রেস ত্যাগ করেন
1997
26. মমতা পৃথক তৃনমূল কংগ্রেস গঠন করেন
1997
27. মমতার তৃনমূল কংগ্রেস দল নির্বাচন কমিশনের স্বীকৃতিলাভ করে
1লা জানু.1998***
28. 1998সালের দ্বাদশ লোকসভা নির্বাচনে মমতার তৃনমূল কং দল কটি আসনে জয়লাভ করে
7টি
29. 1999 সালের ত্রয়োদশ লোকসভা নির্বাচনে মমতার তৃনমূল কং দল কটি আসনে জয়লাভ করে
8টি
30. প্রথম NDA জোটে মমতা যোগদান করেন
1999
31. NDA জোটে যোগদান করে মমতা প্রথম রেলমন্ত্রী হন
1999
32. কেন্দ্রে রেলমন্ত্রী হিসাবে মমতার প্রথম রেলবাজেট পেশ করেন
2000
33. সর্বপ্রথম রেলমন্ত্রী হিসাবে শিয়াদহ-নিউদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেস চালু করেন
মমতা
34. মমতা রেকর্ড সংখ্যক(19টি) নতুন ট্রেন চালু করেন
2000-2001
35. তেহেলকা কান্ডের জন্য NDA থেকে মমতা সমর্থন প্রত্যাহার করেন
2001
36. CPI(M)কে পঃবঙ্গ থেকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য মমতার কংগ্রেসের সঙ্গে জোট
2001
37. 2001 সালের ত্রয়োদশ পঃ বঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে মমতার তৃনমূল কংগ্রেস দল কটি আসন পায়
60টি(226টি লড়াই করে)
38. কংগ্রেসের সঙ্গে মনোমালিন্যের কারনে পুনরায় মমতার NDAকে সমর্থন
জানু.2004
39. প্রথম মহিলা হিসাবে মমতা কয়লা ও খনি মন্ত্রী হন
জানু.2004(20শে মে পর্যন্ত)
40. তৃনমূল কংগ্রেসের একমাত্র MP হিসাবে মমতার জয়লাভ
2004(চতুর্দশ লোকসভা)***
41. জোর করে জমি অধিগ্রহনের বিরুদ্ধে বুদ্ধদেব সরকারের বিরুদ্ধে মমতার আন্দোলন শুরু
2005
42. 2006 সালের চতুর্দশ পঃ বঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে মমতার তৃনমূল কংগ্রেস দল কটি আসন পায়
30টি(257টিতে লড়াই করে)
43. সিঙ্গুরে জোর করে জমি অধিগ্রহনের বিরুদ্ধে মমতার আন্দোলন শুরু
18ই জুলাই.2006
44. সিঙ্গুরে জোর করে জমি অধিগ্রহনের বিরুদ্ধে মমতার বিধানসভায় প্রবেশ এবং তৃনমূল বিধায়কদের বিধানসভা ভাঙচুর
2006
45. নন্দীগ্রামে SEZ গঠন ও কেমিক্যাল হাব স্থাপনের বিরুদ্ধে ভূমি উচ্ছেদ কমিটির আন্দোলনকে মমতার সমর্থন
মার্চ.2007
46. সিঙ্গুরে জমি আন্দোলন যোগ দিতে গিয়ে পুলিশের হাতে মমতা নিগৃহীত
29শে Nov.2007
47. সিঙ্গুরে জোর করে জমি অধিগ্রহনের বিরুদ্ধে বাইপাসে মমতার অনশন শুরু
3রা Dec.2007
48. 26দিন পর রাজ্যপালের আশ্বাসে মমতার অনশন ভঙ্গ
28শে Dec.2007
49. নন্দীগ্রামে CPI(M) এর সঙ্গে ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির সংঘর্ষে মমতার কমিটিকে সমর্থন
মে.2008
50. সপ্তম পঞ্চায়েত নির্বাচনে পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিন24পরগনা জেলা পরিষদ সহ মমতার দলের ব্যাপক সাফল্যলাভ
জুন. 2008
51. সিঙ্গুরে জোর করে জমি অধিগ্রহনের বিরুদ্ধে ফের মমতার অনশন শুরু
24শে Aug.2008
52. পুনরায় মমতা কংগ্রেসের নেতৃত্বে UPA জোটে সামিল
2009
53. 2009 এর পঞ্চদশ লোকসভা নির্বাচনে  মমতার তৃনমূলের জয়লাভ
19টি আসনে
54. দ্বিতীয়বার রেলমন্ত্রী হিসাবে মমতার শপত গ্রহন
2009
55. ভারতে প্রথম দূরন্ত এক্সপ্রেস ও লেডিজ স্পেশাল ট্রেনের সুচনা করেন
মমতা
56. রেলমন্ত্রী থেকে পুনরায় মমতার পদত্যাগ করেন
2011(পঃবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী নিযুক্ত হবার কারনে)
57. কোলকাতা ও বিধাননগর পৌর নির্বাচনে মমতার দলের জয়লাভ
2010
58. কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বেঁধে পঃবঙ্গ থেকে 34বছরের বাম সরকারকে উৎখাত
2011
59. 2011-র বিধানসভার নির্বাচনে তৃনমূল কংগ্রেসের মোট আসন
184
60. প্রথমবার পঃবঙ্গের প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী(অষ্টম) হিসাবে মমতার শপত গ্রহন
20শে মে.2011
61. ক্যাবিনেটের প্রথম মিটিং-এ সিঙ্গুরের অনিচ্ছুক চাষীদের 400একর জমি ফেরতের জন্য মমতার সিধান্ত ঘোষনা
20শে মে.2011
62. সিঙ্গুরের অনিচ্ছুক চাষীদের 400একর জমি ফেরতের জন্য মমতার বিধানসভায় আইন পাস
13ই জুন.2011
63. শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মাস পয়লা বেতন ও দ্রুত পেনশনের জন্য মমতা সিধান্ত নেন
জুন.2011
64. দার্জিলিং সমস্যার সমাধানের জন্য মমতা পৃথক GTA গঠন করেন
2011
65. বৃষ্টির জল সংরক্ষন করে পরে ব্যবহার করার জন্য মমতার “জল ধরো,জল ভরো” প্রকল্প গ্রহন
2011
66. মহিলারা যাতে নির্ভয়ে ও নিঃসঙ্কোচে থানায় অভিযোগ জানাতে পারে এবং তাদের নিরাপত্তা রক্ষিত হয় তার জন্য মমতার “মহিলা থানা” স্থাপনের প্রকল্প গ্রহন
2011
67. পঃবঙ্গের কৃষক ও চাষীরা যাতে তাদের কৃষিজাত দ্রব্য ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করতে পারে তার জন্য মমতার 341টি ব্লকে একটি করে “কিষান মান্ডি স্থাপন” করার প্রকল্প গ্রহন
2012
68. রাজ্যের জনগনকে ন্যায্য মূল্যে ঔষধ কেনার সুযোগ করে দেবার জন্য মমতার“ন্যায্য মূল্যের ঔষধের দোকান” স্থাপনের প্রকল্প গ্রহন
2012
69. আসানসোলে মমতার রাজ্যের প্রথম মহিলা থানা স্থাপন/উদ্বোধন
জানু.2012
70. FDI প্রশ্নে মতবিরোধের কারনে দ্বিতীয় UPA থেকে মমতার সমর্থন প্রত্যাহার
2012
71. প্রথম কালামকে এবং পরে প্রনববাবুকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসাবে মমতার সমর্থন
2012
72. টাইম ম্যাগাজিনের বিচারে বিশ্বের 100 জন ব্যক্তির মধ্যে মমতাকে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির শিরোপা
2012
73. ব্লুমবার্গ মার্কেট ম্যাগাজিনের বিচারে বিশ্ব অর্থনীতির 50 জন ব্যক্তির মধ্যে মমতাকে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির শিরোপা
2012
74. বিভিন্ন অসুখের স্বল্প মূল্যে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা(MRI,সিটি স্ক্যান,এক্সরে,সব রকম রক্ত পরীক্ষা) করার জন্য মমতার ন্যায্য “মূল্যের প্যাথলজি সেন্টার” স্থাপন
2013
75. স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের সম্মানজনকভাবে জীবিকা নির্বাহের ব্যবস্থা করার জন্য মমতার“মুক্তিধারা” প্রকল্প গ্রহন
2013
76. বিশেষ শিশুদের জন্য হিউম্যান মিল্ক ব্যাঙ্ক স্থাপনের জন্য মমতার “মধুর স্নেহ” প্রকল্প গ্রহন
2013
77. নারী শিক্ষার প্রসার,বাল্য বিবাহ রোধ এবং নারী পাচার রোধের জন্য 18 বছরের উর্দ্ধে বয়স্ক কন্যাদের জন্য মমতার “কন্যাশ্রী” প্রকল্প গ্রহন
2013
78. প্রতি বছর কন্যাশ্রী দিবস পালন করার কথা মমতার ঘোষনা
14ই আগস্টকে.
79. বেকার যুবক ও যুবতীদের কর্ম সংস্থানের তথা স্বনির্ভর করার জন্য উদ্যোগ ভাতা প্রদানের উদ্দেশ্য মমতার “যুবশ্রী” প্রকল্প গ্রহন
2013
80. সারদা চিটফান্ড(আর্থিক কেলেঙ্কারি)তে মমতার দলের নেতা মন্ত্রীদের জড়িত থাকার অভিযোগ
এপ্রিল.2013.
81. সারদা আর্থিক কেলেঙ্কারি জড়িত থাকার অভিযোগ সত্ত্বেও পঞ্চায়েত নির্বাচনে মমতার দলের 15টি জেলা পরিষদে জয়লাভ
2013
82. প্রকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে অর্থাৎ ক্ষতির হাত থেকে কৃষক ও চাষীদের বাঁচাতে শস্য বীমার জন্য মমতার “আমার ফসল আমার গোলা” প্রকল্প গ্রহন
2014
83. বাংলার ক্ষুদ্র,ছোট ও হস্তশিল্পের উন্নতি ও প্রসার সাধনের জন্য মমতার “বিশ্ব বাংলা” প্রকল্প গ্রহন
2014
84. তফশিলী জাতি ও উপজাতি ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষার উন্নতি সাধনের জন্য সরকারি আর্থিক সাহায্য দানের উদ্দেশ্য মমতার “শিক্ষাশ্রী” প্রকল্প গ্রহন
2014
85. যে সব পরিবারের মাসিক আয় 25 হাজার বা তার কম সেই সব পরিবারের বেকারদের ছোট বাস,ট্যাক্সি,ম্যাটাডোর কেনার জন্য 1লক্ষ টাকা সরকারী সাহায্যের উদ্দেশ্য মমতার “গতিধারা” প্রকল্প গ্রহন
2014
86. যে সব মানুষ কোন প্রকল্পে 20দিন কাজ করছে সেই সব মানুষকে অন্য প্রকল্পের অধীনে অতিরিক্ত 20দিন কাজ দেবার জন্য মমতার “কর্মশ্রী” প্রকল্প গ্রহন
2014
87. সার্বিক স্বাস্থ্যবিধানের জন্য সরকারি সাহায্যে শৌচাগার নির্মানের ব্যবস্থা করার জন্য মমতার “মিশন নির্মল বাংলা” প্রকল্প গ্রহন
2014
88. 2014 সালের ষষ্ঠদশ লোকসভা নির্বাচনে সারদা আর্থিক কেলেঙ্কারি জড়িত থাকার অভিযোগ সত্ত্বেও একক শক্তিতে লড়ে মমতার তৃনমূলের জয়লাভ
34টি আসনে(42 এর মধ্যে)
89. সরকারি জলপ্রকল্পের মাধ্যমে পানীয় জলকে সুলভ ও সহজলভ্য করে জনগনের কাছে পৌঁছে দেবার জন্য মমতার “প্রানধারা” প্রকল্প গ্রহন
2015
90. সরকারি ও আধা সরকারি বিদ্যালয়ের নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেনী ছাত্রছাত্রীদেরকে সরকারি সাইকেল প্রদানের জন্য মমতার “সবুজ সাথী” প্রকল্প গ্রহন
2015
91. মানুষ যাতে সরকারের বিভিন্ন পরিসংখ্যান,বিজ্ঞপ্তি,দপ্তর,বিভাগ এবং সেগুলির পদাধিকারিদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে তারজন্য মমতার “এগিয়ে বাংলা” নামে একটি পোর্টাল সৃষ্টি
2015
92. দরিদ্র মানুষদের নিজের বাড়ির স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দেবার জন্য তাদেরকে সরকারি জমির পাট্টা বিতরন ও গৃহ নির্মানের জন্যমমতার “নিজগৃহ,নিজভূমি” প্রকল্প গ্রহন
2015
93. UNICEF কর্তৃক নদিয়া জেলাকে ভারতের প্রথম নির্মল জেলা হিসাবে ঘোষনা মমতার অন্যতম সাফল্য
2015.
94. প্রথম ভারতীয় মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে যুবরাজ অ্যান্ড্রুর আমন্ত্রনে ব্রিটেনের বাকিংহাম প্রাসাদে চা চক্রে মমতার যোগদান
জুলাই.2015.
95. মমতা কর্তৃক হাওড়া,বারাকপুর,দুর্গাপুর-আসানসোল, এবং বিধাননগর এই চারটি নতুন পুলিশ কমিশনারেট গঠন
2015.
96. রেশনের মাধ্যমে দারিদ্র সীমার নিচে বসবাসকারি মানুষজনকে দুটাকা কেজি দামে চাল ও গম প্রদানের ব্যবস্থা করার জন্য মমতার “খাদ্যসাথী” প্রকল্প গ্রহন
2016
97. স্কুলছুট ছাত্রছাত্রীদের কর্ম সংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে কারিগরি ও বৃত্তিমূলকশিক্ষার উন্নতির সুযোগ সৃষ্টি ও বৃদ্ধির জন্য মমতার “উৎকর্ষ বাংলা” প্রকল্প গ্রহন
2016
98. স্টিং অপারেশন অর্থাৎ মমতার দলের নেতা মন্ত্রীদের ঘুষ কান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ
মার্চ.2016
99. 2016তে ঘুষকান্ডে  জড়িত থাকার অভিযোগ সত্ত্বেও দ্বিতীয়বার বিধানসভা নির্বাচনে মমতার তৃনমূল এককভাবে লড়ে আসন জেতে
211
100. 1962-র পর পঃবঙ্গে একমাত্র একক দল হিসাবে মমতার দলের 211টি আসনে রেকর্ড জয়লাভ
2016
101. মমতার দ্বিতীয়বার পঃবঙ্গের মহিলা মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপত গ্রহন
27শে মে.2016
102. সিঙ্গুরের জমি চাষীদের ফেরত দেবার জন্য সুপ্রীমকোর্টের রায় মমতার পক্ষে যায়
31শে Aug.2016
103. সিঙ্গুরের জমি আন্দোলনকে বিদ্যালয় পাঠ্যসূচি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য মমতার ঘোষনা
14ই.Sept.2016
104. ঐতিহাসিক “সিঙ্গুর দিবস” হিসাবে পালন করার জন্য মমতার ঘোষনা
14ই সেপ্টেম্বরকে
105. ভারতের একমাত্র ব্যক্তি যিনি রোমের ভাটিকান সিটির পোপের আমন্ত্রনে মাদার টেরেজাকে সন্ত ঘোষনার অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেন্ট পিটার্স ব্রাসিলিকা চার্চে উপস্থিত হন=সেপ্টেম্বর.2016
106. ভারতের প্রথম মহিলা রেলমন্ত্রী হন কে=মমতা ব্যানার্জী
107. ভারতের প্রথম মহিলা কয়লামন্ত্রী হন কে=মমতা ব্যানার্জী
108. ভারতের প্রথম মহিলা ক্রীড়া ও যুবকল্যান মন্ত্রী হন কে=মমতা ব্যানার্জী
109. ভারতের প্রথম মহিলা হিসাবে আঞ্চলিক দল তৈরি করেন 

মমতা ব্যানার্জী
110. ভারতের প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে সর্বাধিক বই লেখেন

মমতা ব্যানার্জী
111. ভারতের প্রথম উচ্চশিক্ষিতা মহিলা মুখ্যমন্ত্রী

মমতা ব্যানার্জী[BA(Hons),MA,LLB


।।।।সংগ্রহীত তথ্য।।। 
Sani

Today's work

Exploring the Phenomenon of RVNL: A Success Story in the Indian Stock Market

Rail Vikas Nigam Limited (RVNL) has emerged as a shining star in the Indian stock market, showcasing remarkable growth and delivering substa...