নজরুল ইসলাম সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য



কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯ - ১৯ ৭৬)
তিনি বিদ্রোহী কবি।
বাংলাদেশের জাতীয় কবি
বিশ্বমানের প্রতিবাদী বিশ্বকবি 
অত্যন্ত বহুমুখী- কবি, গীতিকার এবং লেখক। যিনি কবিতা, গদ্য, সুফিগান এবং শাস্ত্রীয় সংগীতের অনেক সুন্দর শ্লোক রচনা করেন।
নজরুল বাংলা সাহিত্যে ‘বিদ্রোহী’ কবি এবং বাংলা সংগীতের ‘বুলবুল’ বা নাইটিঙ্গেল হিসাবে খ্যাত। 
বাংলা কবিতায় ঠাকুর-উত্তর আধুনিকতার প্রবর্তক হিসাবে বিবেচিত।  
তাঁর কবিতা, গান, উপন্যাস, ছোট গল্প, নাটক এবং

রাজনৈতিক ক্রিয়াকলাপ বিভিন্ন ধরণের নিপীড়ন - দাসপ্রথা, সাম্প্রদায়িকতা, সামন্তবাদ এবং উপনিবেশবাদের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ প্রকাশ করেছিল।
ব্রিটিশ সরকার তার বহু বই নিষিদ্ধ করেছিল। 
কারাগারে থাকাকালীন কাজী নজরুল ইসলাম   ব্রিটিশ সরকারের অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য একবার 40 দিনের জন্য উপবাস করেছিলেন।More article : journey of library
কাজী নজরুল ইসলাম ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান চুরুলিয়া গ্রামে ১৮৯৯ সালের ২৪ মে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।  
তাঁর মা ছিলেন জাহেদা খাতুন এবং পিতা কাজী ফকির আহমেদ।
নজরুলের ডাক নাম ছিল "দুখু মিয়া" । 
তাঁর বাবার অকাল মৃত্যু তাকে ১০ বছর বয়সে স্থানীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন (নামাজের আহ্বায়ক) হন।
১৯১০ সালে, ১১ বছর বয়সে নজরুল ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হয়ে ছাত্র জীবনে ফিরে আসেন। 
আবার আর্থিক অসুবিধা তাকে ষষ্ঠ শ্রেণির পরে স্কুল ছাড়তে বাধ্য হন এবং দুখু মিয়া আসানসোলে একটি বেকারি এবং চা-দোকানে কাজ করেন।
যৌবনে নজরুল তাঁর চাচা বজলে করিমের দ্বারা অনুপ্রাণিত আরবি, ফারসি এবং উর্দু ভাষায় সুর রচনার করতেন ছিলেন। 
১৯১৪ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ।  তিনি যখন তার বয়সের ছেলেরা ম্যাট্রিকের প্রাক-পরীক্ষার পরীক্ষার প্রস্তুতিতে ব্যস্ত ছিলেন তখন তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন।প্রায় তিন বছর, ১৯২০ সালের মার্চ-এপ্রিল অবধি নজরুল সেনাবাহিনীতে দায়িত্ব পালন করেন এবং ব্যাটালিয়ন কোয়ার্টার মাস্টার হাভিলদার পদে পদোন্নতি পান।  এমনকি একজন সৈনিক হয়েও তিনি তাঁর সাহিত্য ও বাদ্যযন্ত্র অব্যাহত রেখেছিলেন।  
১৯২০ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে, 49 তম বেঙ্গল রেজিমেন্টটি ভেঙে দেওয়া হলে, নজরুল তাঁর সাংবাদিকতা ও সাহিত্যিক জীবন শুরু করতে কলকাতায় ফিরে আসেন।  তাঁর কবিতা, প্রবন্ধ ও উপন্যাস বেশ কয়েকটি সাময়িকীতে নিয়মিত প্রকাশিত হতে শুরু করে।অনলাইনে কিভাবে রিসেল ব্যবসা সম্প্রসারণ করবেন। 
১৯২২ সালে, নজরুল শান্তিনিকেতনে গিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে দেখা করেন। একই বছর নজরুল তার জীবনের প্রেমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন - কুমিল্লার দৌলতপুরে এক প্রখ্যাত মুসলিম প্রকাশক আলী আকবর খানের ভাগ্নী নার্গিস, তবে বিয়ের দিন (১৮ জুন, ১৯২১)  নজরুল হঠাৎ শেষ মুহুর্তে পিছিয়ে পড়ে এবং কিছু গুরুতর ভুল বোঝাবুঝির এবং মতবিরোধের কারণে জায়গাটি ত্যাগ করেন। 
এক মাসেরও বেশি সময় অনশন থাকার পর নজরুল উপবাস ভেঙেছিলেন এবং অবশেষে ১৯৩৩ সালের ডিসেম্বরে কারাগার থেকে মুক্তি পান। 
কাজী নজরুল ইসলাম  এক হিন্দু মহিলা, নাম প্রমিলা দেবীকে বিয়ে করেছিলেন এবং হুগলিতে তাঁর বাসভবন স্থাপন করেছিলেন।  
১৯২৬ সালে নজরুল কৃষ্ণনগরে গিয়ে বসতি স্থাপন করেন।  
নজরুলের সংগীত সৃজনশীলতা তাঁকে কেবল “গণসঙ্গীত” র সমান্তরাল সুরকার হিসাবেই নয়, বাঙালি গজলের উদ্ভাবক হিসাবেও প্রতিষ্ঠিত করেছিল। নজরুলের মা ১৯২৮ সালে মারা গিয়েছিলেন। তার ৪ বছরের ছেলে বুলবুল ছোট পক্সে মারা যান। কবি নজরুল অত্যন্ত বিচক্ষণ এবং সত্যবাদী ছিলেন। 
  • ‘কবি নজরুলের পাঁচখানি বাজেয়াপ্ত করা গ্রন্থের অন্যতম প্রলয় শিখা প্রকাশিত হয় ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের আগস্টে।
  •  facebook থেকে কিভাবে আয় করবেন? বিস্তারিত জানতে অবশ্যই পড়ুন।
  • মুদ্রাকর ও প্রকাশক হিসেবে নজরুলের নামে মুদ্রিত হয়। গ্রন্থটি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে তা রাজরোষের মুখে পড়ে। 
  •  ১৯৩১ খ্রিস্টাব্দের ১৭ সেপ্টেম্বর বাজেয়াপ্ত হয়। 
  •  ‘রাজদ্রোহ’ অভিযোগে নজরুলকে ছয় মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। 
  •  গান্ধী-আরউইন চুক্তির পর মামলা থেকে তিনি মুক্তি পান। 
  • তবে নজরুল মুক্তি পেলেও প্রলয় শিখার ওপর বাজেয়াপ্ত আদেশ বহালই রইল। 
  • ১৯৪৫ সালে প্রলয় শিখা কাব্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে তা পুনর্মুদ্রিত হয়। 
  •   ১৯৬২ সালে নজরুল সরকার কর্তৃক ‘পদ্মভূষণ’ উপাধিতে ভূষিত হন।  ভারতের  ১৯৬৯ সালে, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ডি লিট ডিগ্রি প্রদান করে।  
  • বিস্তারিত পড়ুন, কোন কোন পথে অনলাইনে আয় করা সম্ভব।
১৯৭৬ সালে, সরকার তাকে "একুশে পদক" স্বর্ণপদক প্রদান করেন।
উথাল পাথাল বর্ণময় জীবন বোধির হয়ে যায়,বহুকাল।

 



Sani

শোভাবাজারের রাজা বনাম সিরাজউদৌল্লাঃ একটি বিশ্বাসঘাতকের আখ্যান

আর এক মীর জাফরের আবাসগৃহ
শোভাবাজার রাজবাড়ী 

দেশজ কিছু বিশ্বাসঘাতকের জন্য বাংলায় সিরাজ পরাজিত হয়েছিল, একথা আমরা সবাই জানি। বহুল প্রচারিত মীর জাফর। আজও একটা চর্চিত বিষয়। অপরাধী যে তাকে কেউ গোপন করতে পারে না। গোপন থাকে না পাপ। মীরজাফরের সঙ্গী সাথিরা কম প্রচার পেয়েছে। বিশ্বাসঘাতক মানেই সে কথিত বা চিহ্নিত হয় মীরজাফর নামে। 
কিন্তু ইতিহাসের পাতায়,শোভাবাজার রাজবাড়ীর রাজা নব কৃষ্ণ দেবও কমকিছু নয়, তবু যেন সে অবচেতনভাবে কোন দূরে বিনিদ্রত। কালের গুঞ্জনে তাকেও আতস কাঁচ দিয়ে দেখা হবে। সিরাজকে সিংহাসনচ্যুত করতে সেও গোপনে গোপনে ইংরেজদের সহায়তা করেছিল।
শুধু কি তাই! সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিল। 
সালটা ১৭৫৬ সিরাজ কোলকাতা থেকে ইংরেজদের বিতাড়িত করল। ওই সময়, খবর ও খাবার- দুটোই সরবরাহ করত নবকৃষ্ণ বহিরাগত শত্রু তথা ইংরেজদের।
ব্যক্তিস্বার্থ!  চরিতার্থের জন্য।
তারপর, পরের বছরের পলাশীযুদ্ধে মীরজাফরের মীরজাফরিতে ইংরেজদের কপাল খুলল। 
ক্লাইড সন্তুষ্ট।  
পলাশীর যুদ্ধের জয় উদযাপনের জন্য শোভাবাজারের রাজা নবকৃষ্ণ আত্ম শোভাবর্ধকের নিমিত্তে রাজবাড়ীতে দূর্গাপূজা করেছিল।
এবার, বিশ্বাসঘাতকদের নির্মিত প্রভুর কাছে নবকৃষ্ণ নিজের জন্য গুইগুই শুরু করল। দেখাল, নিজের পাণ্ডিত্য।  কয়েকদিনের মধ্যেই হয়ে উঠল, হেস্টিংস-এর মুন্সি। 
বাংলাকে, বাংলার মানুষকে চিনিয়ে দিল ইংরেজদের। নবকৃষ্ণদের মত লোকরা গোলামি করে রাজত্ব কয়েম করেছিল- এ কথা বললে অত্যুক্তি করা হবে না। গদ্দার গদ্দারই!
@সানি
Sani

প্লট বন্দি করলেও গল্প হয়ে উঠে না


আমি আজ যা বলব তা কেবলমাত্র একজন পাঠকের তথা আমার অনুভূতির কথা বলব। হ্যাঁ, গল্প নির্মাণের জন্য  গল্পের প্লট একটা অন্যতম বিষয়।  তাছাড়া, শেষ হয়েও হল শেষ - এমন সমাপ্তি পাঠক চায় না। একটা মিল বা মিলনের আশা করে। কিন্তু সব গল্পে তা হয় না। তবে, লেখকের কৌশলী ধারায় বিষাদ বা বিচ্ছেদকে মেনে নেয় পাঠক। এক কথায় মানিয়ে দেওয়া হয়।
অবশ্যই পড়ুনঃ
  •  লেখা নিয়ে নানান মুনির নানান কথা। পাঠক ত! তাই পড়ার সুযোগ পেলে পড়ি। কারো মত, যদি লেখক হতে চাও, তাহলে তোমাকে পড়তে হবে। কত পড়তে হবে? প্রত্যুত্তর যত পারবে। তাদের মত, আগে পাঠক হও। 
  • আবার কেউ কেউ বলে, যদি লেখক হতে চাও,  তাহলে তোমাকে জীবনকে দেখতে হবে। জানতে হবে। কিভাবে জানবে? দিনরাতের উপলব্ধির বাইরে কোন জীবিত সচল নয়। তাদের মত হয়ত, আগে জীবের কাছাকাছি থাকো, তারপর লেখ।
  • পাঠক থেকে লেখকে সন্তরণ, একপক্ষের ধারণা। কিন্তু, পৃথিবীর প্রথম বই জীবন থেকেই লেখা। তারপর, ক্রমে ক্রমে বইগুচ্ছ হাতে পায়, লেখকের জন্য এক সত্তার আস্তিত্ব হয়, যারা পাঠক।বিস্তারিত পড়ুন, কোন কোন পথে অনলাইনে আয় করা সম্ভব।
তবে, লেখককে পড়তে হয়, ও জানতে হয় জীবন। বস্তু পরিধি বিস্তৃত না করে, বৈভবের সীমা ছাড়িয়ে কল্পনা বড়ত্বে  পাঠক খোঁজ করে। 
তাই, প্লট নির্মাণ, খসড়া তৈরীর পর নিয়মিত সংশোধন ও সংশোধনে পাঠকদের কাছে ত্রুটিমুক্ত লেখা পরিবেশন করা যায়। তবে, সমালোচনা সহ্য করার মত মানসিকতা রাখতে হবে। পাঠকও লেখকের সাথে সমানে সমানে গল্পের মধ্যে নিজস্ব অনুরণন তোলে। সেই নেশায়, সে বই পড়ে। 
যদি অনুসরণ ও অনুকরণ সুপ্ত থাকে, তাও পাঠকের নজরে পড়ে। পাঠক হয়ে,  এমন লেখা কয়েক লাইন পড়ার পর যে বিরক্তি আসে, তা সারাজীবন থাকে। তার, বই পড়তে নারাজ হয়ে যায় বা পড়ে না।
আবার, কিছু ঘটনা পর পর প্লট বন্দী করা গল্প পড়েছি। কিন্তু, পড়ে মনে হয়েছে সাংবাদিকতা করা হয়েছে, গল্প বলা হয়নি।  গল্প বলা যে একটা শিল্প!
গল্প লেখা শেখাবার কেউ থাকে না, শিখে নিতে হয়। 
শিখতে হলে,  পড়তে হবে ও জীবনকে দেখতেও হবে। তবেই নিজস্ব ভাষায় নিজের গল্পে অন্যকে ডাকা যায়।
@ সানি
Sani

করোনাকালে মমতা ব্যানার্জির লেখা কবিতা করোনা

মমতা ব্যানার্জির করোকালীন লেখা কবিতা  কবিতাঃ
পড়ুুুন ও পড়ান


Sani

প্রসঙ্গঃ কবি ও কবিতা এবং কবিদের গুরুগিরি


বি ও কবিতা নিয়ে বহু লেখা হয়। কবিতার বহু বিবর্তন হয়েছে। এবং যা বহুমাত্রিক হলেও বহমান। বর্তমান সময়কে আধুনিক কবিতার কাল বলে বিবেচিত করা হয়। অনেকের মতে, বাংলায় আধুনিক কবিতার জনক বলা হয় মধুসূদনকে।
আবার,অপরদিকে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তকে যুগ সন্ধিকালের কবি বলা হয়। কারণ, তিনি মধ্যযুগ ও আধুনিক যুগের সমন্বয় করেছেন।
তবে, কালপরম্পরায় প্রসিদ্ধ যে দুইজনের গুরুত্ব অস্বীকার করার মত পাঠক নেই, সমালোচক হয়ত রয়েছে, তারা হলেনঃ রবীন্দ্রনাথ ও কাজী নজরুল ইসলাম।  
যদিও নজরুল ও সুকান্ত ভট্টাচার্য প্রগতিশীল কবি রূপে বেশি খ্যাত। কিন্তু, ভিন্ন স্বাদের অন্যরূপ কবি হলেন বনলতা সেনের জীবনানন্দ দাশ। 
ছন্দ নিয়ে কবিতা ও ছন্দ ছাড়া কবিতা নিয়ে বহু বির্তক পড়েছি।  কোথাও বিবর্তন স্বীকৃতি পায়, কোথাও পায় না। পাওয়া বা না পাওয়া ব্যক্তিগত অনুভূতি।  কবি কতটা মায়াবী এক জগত রচনা করলেন, সে বিবেচ্য হওয়া দরকার।  
পাঠকের মনে রেখাপাত হলে কবির সাফল্য আসে। কৃতিমান কবিরা পাঠকদের কাছে নিজের শৈল্পিক কারুকাজ দিয়ে বানান কবিতা উপস্থাপন করেই কালজয়ী হয়েছেন। তবে, তাদের জীবন খুব কঠিন ছিল, অর্থনৈতিক অভাবে বেশিরভাগ শিকার হয়েছেন। আবার অনেকের মানসিক পীড়া ছিল প্রবল। কবিতা কি কষ্টে আসে? না, অনেক পুলকেও জন্মায়। জন্ম যেমনই হোক, উপস্থাপন দক্ষতা যাচাইকরণ বেশি হয়। এটাই একটা কবির কাছে বিশাল চ্যালেঞ্জ। 
পাঠক কবির কেউ না। কবি তাকে টেনে নেয়। কবির লেখার মুগ্ধতায় কবির অজান্তে কবিতার প্রচার করে। মানুষ মনের খোরাক পেলে এমনই করে। তবু বলছি, একজন কবি নিজকে পুড়িয়ে সেই নির্ষাস থেকে কবিতাকে তুলে আনে। আপনার কোন কবিকে বা বিশেষত কোন তরুণ কবি পছন্দ না হলে তাকে ভৎসনা করার অধিকার কেউ দেয়নি। তাকে, তার মত, চলতে দিন। কবিতা লেখার জন্য গুরুগৃহে যেতে হয় না। তাই, গুরুগিরি বাঞ্ছনীয় নয়। 
 কবির দ্রোণাচার্যরা বিখ্যাত নয়, বা কম পরিচিত।  মধুসূদন থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত যাঁরা কালের সূচিতে বিরাজ করছে, তারা আপন মগ্নতার মুগ্ধতায় জীবিত ছিল। অনলাইনে কিভাবে রিসেল ব্যবসা সম্প্রসারণ করবেন। 
@সানি
Sani

5 Best Book Review Sites For Readers around the World

The five best book review sites for readerds around the world are:
1. Love Reading 
2.Good Reads
3.Book Bub
4. Book Page
5. Net Galley 



Sani

4 SQUARE: পুস্তক বা বই সমালোচনা (Book Review) এর হাল বেহাল

4 SQUARE: পুস্তক বা বই সমালোচনা (Book Review) এর হাল বেহাল: বই যখন লেখক লেখে তখন তার সর্বোচ্চ পরিসর দাপিয়ে নির্মাণ কর্ম সমাপ্ত করে। আপ্রাণ চেষ্টা করে কোথাও কোন ত্রুটি না থাকে। ত্রুটি বিষয়টাকে আমার পরম...

পুস্তক বা বই সমালোচনা (Book Review) এর হাল বেহাল

বই যখন লেখক লেখে তখন তার সর্বোচ্চ পরিসর দাপিয়ে নির্মাণ কর্ম সমাপ্ত করে। আপ্রাণ চেষ্টা করে কোথাও কোন ত্রুটি না থাকে। ত্রুটি বিষয়টাকে আমার পরম সত্য বলে মনে হয় না, বড্ড আপেক্ষিক। বিশেষত, সাহিত্যের বিচরণক্ষেত্রে।
পুস্তক সমালোচনার উদ্দেশ্য কি? 
নানা মুনির নানান মত রয়েছে। তবে, মূল উদ্দেশ্য হলঃ 
১. বইয়ের গুনগত মান উন্নয়ন 
২. বইয়ের প্রচার বিজ্ঞাপন 
৩. বই নির্বাচনে গ্রন্থাগারিকদের সহায়তা করা।
তবে, একজন সমালোচক ধনাত্মক ও ঋণাত্মক উভয়দিকেই প্রসারিত হবে। কিন্তু, অনেক সময় নিন্দুকের মত একপেশে সমালোচনা হয়। আবার, বিপরীতধর্মীও হয়। প্রসংশা মখর
। সমালোচক বইয়ের মান নির্ণয় করতে এসে নিজের নিয়ন্ত্রণ, শালীনতা ও তোষামুদে  আচরণ লুকাতে পারে না। অথচ, নিরপেক্ষতার দাবীদার বলে জাহির করেন।
এই সমালোচনা দুটো ধারায় দেখেছিঃ
ক. লিখিত সমালোচনা
(যা মাসিক, সাপ্তাহিক, দৈনিক  পত্র পত্রিকা প্রকাশিত হয়। তবে, এখানে গুনগত মান যথেষ্ট ভালোভাবেই নিরূপণ করা হয়।)
খ. মৌখিক সমালোচনা 
( যত গাত্র দাহ এখানে। মৌলিক কিছু বলার যে উন্মুক্ত মন দরকার তা সবার থাকে না। দমনমূলক কূট উক্তি বা কু কথা বা মিথ্যে সাবাসি দেওয়ার নজির কম নেই।)
আজ আমার অবাক লাগে যখন 
You Tube or others Social media তে পুস্তক সমালোচনা বা Book Review দেখি।
দেখে যা মনে হয়েছে, বেশিরভাগ উপস্থাপক বা উপস্থাপিকা পাঠক নয়। যে বইটার সমালোচনা সে করতে এসেছে সেই বইটা সে পড়েনি। তাই, মূল্যায়ণ করার দক্ষতা দেখাতে অক্ষম। বই ও বই নির্মাণের খুঁত প্রদর্শণ হয় না। লেখনি শৈলী নিয়ে কথা হয় না। তাদের নিরপেক্ষ উপস্থাপন নেই। এক কথায়, এগুলো পুস্তক সমালোচনা নয়, পণ্য বিজ্ঞাপন বলতেই পারি। বলতে পারি, বইটা বাজারে এসেছে, তা অবগত করা হল। 
তবে, পুস্তক সমালোচনার উপর সমালোচনা নয়, কথাটা বলছি কেন? যারা সস্তায় কিছু মানুষের কাছে পৌঁছাতে একটা ভিডিও ক্লিপ পোস্ট করে,তাদের একটু পরিমার্জিত হবার আবেদন। বই পড়ুন, পড়ে অনুভূতি জানান। 
অবশ্যই পড়ুনঃ
কয়েকদিন আগে, একজনের রিভিউ দেখছিলাম। দেখলাম, প্রকাশকের নাম, দাম, আর কার লেখা বলল। এটাই প্রথম পর্বে বলা উচিত। কিন্তু, পরবর্তী পর্বে বই নিয়ে কোন কথা হল। লেখককে সম্মোধন করল, ভাইয়া বলে। আপত্তি নেই। বোন দাদার বইয়ের রিভিউ করতেই পারে। কিন্তু, না। অল্পক্ষণের মধ্যে বিষয় থেকে কক্ষচ্যুত হল। শুরু হল, কিছু প্রত্যহিকী ও লেখকের সঙ্গে বিশেষ কিছু মূহুর্ত। 
বন্ধ হোক এমন রিভিউ।  বলুক, এই ভিডিওটা একটা বই বিজ্ঞাপন, রিভিউ নয়।
অন্যথায়, বই পড়ুন। অতঃপর,  রিভিউ করুন।  
by Sani

Subhashree Ganguly করোনা আক্রান্ত

শুভশ্রী গাঙ্গুলি করোনায় আক্রান্ত।
Social Media তে গুজব চলছে সে হাসপাতালে ভর্তি।  কিন্তু ভক্তদের উদ্দেশ্য সে জানায়, সে বাড়ীতেই আইসোলেশনে আছে।
একের পর এক আক্রান্ত। সবাই। 
তবে নেট দুনিয়ায় নানান গুজব সমাজকে সংক্রামিত করছে। 
করোনা হলে ভয় পাবার থেকে নিজকে  আইসোলেশনে রেখে সুস্থ হবার মানসিকতায় অনঢ় থাকায় বাঞ্ছনীয়। 
নিজে সুস্থ থাকুন। সমাজিক দূরত্ব বহাল রাখুন। আমাদের লড়াই রুগীর সাথে নয় রোগের সাথে।
Sani

Covid 19 ভয়ের কারণ হলেও বিকল্প পথ নেই।

Covid 19 virus আক্রান্ত হবার পর মানসিকভাবে  ভেঙে না পড়ে বা হাসপাতালে ভর্তি না হয়েও সুস্থ হয়ে ওঠা যায়।
উপসর্গ গুলোঃ
 জ্বর, শুকনো কাশি, ক্লান্তি ভাব।
এছাড়াও ব্যথা ও যন্ত্রণা, গলা ব্যথা,ডায়রিয়া, কনজাংটিভাইটিস, স্বাদ বা গন্ধ না পাওয়া,মাথা ব্যথা,ত্বকে ফুসকুড়ি, হাত পা ফ্যাকাসে হয়ে উঠে।
বাড়ীতে থেকে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছে অনেকেই।  তাই, মনবল ধরে রাখুন। 
দ্বিতীয় বিকল্প পথ নেই।


Sani

3 important phone numbers for West Bengal during the pandemic Corona

স্বাস্থ্য দপ্তরের হেল্পলাইন 
1800-313-444-222
সরকারি ambulance পরিষেবা
033-4090-2929
টেলিমেডিসিন  পরিষেবা 
033-2357-6001


Sani

করোনা ভাইরাসের নতুন রূপ ও দ্বিতীয় ঢেউ

উন্নত ও অনুন্নত সকল দেশগুলো এই ব্যাধির (Corona or COVID 19) বিরুদ্ধে লড়ছে।কিন্তু টিকা নিয়ে আশার আলো দেখাতে কেউ এখন পর্যন্ত পারেনি। Vaccine নেবার পরও অনেকে আবার আক্রান্ত। 
আমাদের দেশ তথা ভারতবর্ষের চিত্র খুব ভালো নয়। শুধু কোলকাতায় নয়, গ্রামের দিকেও এই ব্যাধির দাপট এবার প্রখর হয়েছে। বিস্তারিত পড়ুন, কোন কোন পথে অনলাইনে আয় করা সম্ভব।

তাই, লকডাউন আবশ্যক হলেও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ভাল না থাকায় পদক্ষেপে বিলম্ব বেশ লক্ষ্যণীয়। 
কিন্তু করোনা জোয়ারে যে গতি নিয়েছে তাতে এখনই হাসপাতালে বেড নেই, পর্যাপ্ত অক্সিজেন নেই। ঔষধ ও টীকা ত অনেকদূরের কথা।
এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে হয়েছে আর খেলা। যেখেলা আগের বছরও হয়েছে।মুনাফাখোরদের কালোবাজারি। 
মৃত্যু থেকে দূরে থাকতে পাবে কি তার?
যারা হঠাৎ বাজারে সব কিছু  উবিয়ে দিচ্ছে?  আমি জানি না, মহাকাল বলবে। আগতরা ইতিহাসে পড়বে।

Sani

COVIRAP কি?

Indian Institute of Technology, kharagpur সম্প্রতি একটা বিস্ময়কর প্রজেক্ট তৈরি করেছে। এই প্রজেক্টের নাম COVIRAP.
. এই COVIRAP এর সাহায্যে ডাক্তাররা অনেকগুলো সংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসা করতে পারবে। তারমধ্যে অন্যতম COVID 19.


 
Sani

Today's work

Exploring the Phenomenon of RVNL: A Success Story in the Indian Stock Market

Rail Vikas Nigam Limited (RVNL) has emerged as a shining star in the Indian stock market, showcasing remarkable growth and delivering substa...