The Islamic literature in India

The literature of the Islamic community in India is a treasure trove of intellectual and artistic expressions that beautifully amalgamate Islamic principles, Indian culture, and regional traditions. It showcases the immense literary talent and creative prowess of Indian Muslim writers, poets, and scholars who have contributed significantly to the cultural landscape of the country.

The Islamic literature in India encompasses a wide range of genres, each with its unique characteristics and contributions. Poetry, the hallmark of Islamic literary traditions, takes various forms, such as ghazals, nazms, qasidas, and marsiyas. The poetry reflects a deep sense of spirituality, devotion, and love for the divine. It resonates with readers through its lyrical beauty, profound imagery, and evocative expressions of faith and longing.

Prose literature in the Islamic tradition of India spans across novels, short stories, essays, and philosophical treatises. Novels and short stories often explore the complexities of human relationships, social issues, and moral dilemmas. They shed light on the experiences and aspirations of the Indian Muslim community, portraying their joys, struggles, and triumphs with sensitivity and depth. Historical narratives, biographies, and autobiographical accounts provide insights into the rich cultural heritage and contributions of Indian Muslims to various fields.

Religious texts hold a special place in the Islamic literature of India. These texts include translations and exegesis of the Quran, collections of Hadith (sayings and actions of Prophet Muhammad), and works on Islamic jurisprudence and spirituality. They serve as a guide for religious practice, moral conduct, and spiritual growth, providing clarity on matters of faith and principles of Islamic teachings. Commentaries and interpretations by Indian Muslim scholars offer unique perspectives shaped by the rich cultural, intellectual, and linguistic traditions of India.

The language used in the literature of the Indian Muslim community is diverse, reflecting the linguistic and regional diversity of the country. Urdu, with its eloquence and poetic beauty, holds a significant place. Persian and Arabic also influence the language and vocabulary, adding a touch of grandeur and sophistication. Furthermore, regional languages like Hindi, Bengali, Tamil, and others provide a platform for expressing Islamic teachings and cultural nuances.

The literature of the Islamic community in India is not just limited to the written word. It extends to other forms of artistic expression, such as calligraphy, miniature painting, music, and dance. Islamic calligraphy, with its intricate designs and graceful strokes, adorns manuscripts, mosques, and other artistic creations. Miniature paintings depict scenes from Islamic history, Quranic stories, and Sufi symbolism, bringing the literature to life visually. Sufi music, qawwalis, and Sufi dance forms like Kathak and Sufi whirling embody the spiritual essence and ecstatic devotion found in Islamic literature.

The literature of the Indian Muslim community serves as a bridge between faith, culture, and artistic excellence. It is a testament to the intellectual depth, creative genius, and spiritual devotion of Indian Muslim writers and scholars. Through their writings, they have contributed to the preservation and dissemination of Islamic values, fostering interfaith harmony, and promoting a deeper understanding of Islam in the diverse fabric of Indian society.
Sani

পশ্চিম বাংলার মুসলিম সাহিত্য

পশ্চিম বাংলার মুসলিম সাহিত্য একটি ঐতিহাসিক ও সংস্কৃতিক ধারণা, যা মুসলিম লেখক, কবি, সমালোচক এবং সাহিত্যিকদের সৃষ্টিকৃত উপন্যাস, কাব্য, গল্প, নাটক, গান এবং সাংস্কৃতিক গ্রন্থ সম্পর্কে কাথা বলে।

পশ্চিম বাংলার মুসলিম সাহিত্য বিশাল এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ। এই সাহিত্যে বিভিন্ন ধারা রয়েছে, যা নাসিরুদ্দিন হোজজি, কাজী নজরুল ইসলাম, আবু জাফর মুহাম্মদ জাকারিয়া, আশফাকুর রহমান, মহাদেবী ভাই, হামিদ আব্বাসী, জহুর আহমেদ চৌধুরী ইত্যাদির মাধ্যমে বীজ করেছে। তাদের কাব্য, গল্প, উপন্যাস, নাটক এবং গানে সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়গুলির উপর ভিত্তি করে চরিত্রিত করা হয়েছে। এই লেখকদের সাহিত্যিক কার্য মুসলিম জাতির অভিজ্ঞতা, সংকট, পরিবর্তন ও স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে প্রশংসিত হয়েছে।

পশ্চিম বাংলার মুসলিম সাহিত্যে কাব্য, উপন্যাস এবং গল্প অধিক প্রচলিত। কাব্য রচনায় নজরুল ইসলাম পশ্চিম বাংলার সংস্কৃতি এবং জনগোষ্ঠীর বিভিন্ন সামাজিক বিষয়ের উপর ভিত্তি করে লেখা কাব্য সৃষ্টি করেন। তাঁর কাব্যে প্রেম, প্রকৃতি, দীন ও অন্ধকার, স্বাধীনতা এবং রাষ্ট্রপ্রেমের বিষয় বিশেষ উপস্থাপন করা হয়েছে।

পশ্চিম বাংলার মুসলিম সাহিত্যে উপন্যাসের প্রভাব সম্পর্কে আলোচনাও করা হয়। প্রশাসনিক, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বিষয়গুলি উপন্যাসে উপস্থাপন করা হয়। কাঁদিয়া, পদ্মপাত, মেসির আলী, গল্পে সংকট, গল্পে মুসলিম জীবন, নতুন জীবন ইত্যাদি অনেকগুলি উপন্যাস লেখা হয়েছে।
পশ্চিম বাংলার মুসলিম সাহিত্যে বিভিন্ন জাতীয় ও সামাজিক আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে কিছু লেখকের কাব্য, গান এবং সাহিত্যিক কার্যক্রম উল্লেখযোগ্য।

নজরুল ইসলাম, একজন বাংলাদেশের বিখ্যাত কবি, সমালোচক এবং সাংগীতিক সৃষ্টিকর্তা, পশ্চিম বাংলার মুসলিম সাহিত্যে গর্বিত অবদানের স্বাধীনতা দিয়েছেন। তাঁর রচিত কবিতা, গান ও প্রবন্ধ একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রশংসিত হয়েছে। তাঁর কবিতা ও গানে জাতিগত এবং সামাজিক বিষয়ে উদ্বেগ, স্বাধীনতা, ভাষা আন্দোলন, প্রেম, সৈন্যতা ও রাষ্ট্রপ্রেমের মতো বিষয়গুলি চরিত্রিত হয়েছে।

আবু জাফর মুহাম্মদ জাকারিয়া পশ্চিম বাংলার সাহিত্যিক ক্ষেত্রে একজন অভিজাত কবি এবং লেখক। তাঁর কাব্য ও গল্পে মুসলিম জীবন, সামাজিক দুশ্চিন্তা, বৈধ ও ন্যায্য হস্তান্তর, মানবতার প্রশ্ন এবং নানান সাংস্কৃতিক বিষয়ের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখা হয়েছে।

আশফাকুর রহমান একজন বিখ্যাত মুসলিম লেখক এবং কবি, যিনি পশ্চিম বাংলার সাহিত্যিক মাধ্যমে বিভিন্ন সামাজিক ও রাষ্ট্রপ্রেম বিষয়গুলি বিষয়ক করেছেন। তাঁর লেখা উপন্যাস, গল্প ও কবিতা অন্যদের মাঝে স্থান পায়েছে। সমাজের সমস্যা, মানবাধিকার, নারী সমস্যা, মুসলিম জীবন, জাতিগত অভিমান ও জাতীয়তার উপর তাঁর লেখা গ্রন্থগুলি উপস্থাপন করে।

এছাড়াও পশ্চিম বাংলায় এমনকি আরও অনেক লেখক, কবি এবং সাহিত্যিক রচনা রয়েছে, যারা মুসলিম জাতির সাহিত্যিক ক্ষেত্রে মানোনীত হয়েছেন। 
 মুসলিম সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো ইসলামিক শিক্ষা ও ধর্মীয় সাহিত্য।

ইসলামিক শিক্ষা এবং ধর্মীয় সাহিত্য মুসলিম জাতির ধার্মিক ও আধ্যাত্মিক অনুভূতি, তত্ত্ব এবং প্রয়োগ সংক্রান্ত মার্গদর্শন দেয়। এই সাহিত্যের মাধ্যমে মুসলিম লেখকরা মানুষের জীবনে ইসলামিক নীতি, আদর্শ এবং মর্যাদা সংক্রান্ত শিক্ষা দেন এবং ধর্মীয় সংস্কৃতির বিভিন্ন বিষয়ে চর্চা করেন। এটি মুসলিম সমাজে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, আমল, ইবাদত, তাকওয়া, রোজা, সালাত, হজ্জ, সুন্নাত এবং কুরআন সম্পর্কে জ্ঞান ও উদ্বুদ্ধতা বৃদ্ধি করে।

ইসলামিক শিক্ষা ও ধর্মীয় সাহিত্য অন্যান্য সাহিত্যিক শৃংখলাগুলির সাথে সমন্বিত রয়েছে। মুসলিম সাহিত্যে আপনারা ইতিহাস, প্রবন্ধ, গল্প, কাব্য, উপন্যাস ইত্যাদি আকারে ইসলামিক জীবন, ঐক্য, মধ্যস্থতা, মানবিক সম্পর্ক এবং সামাজিক ন্যায্যতা সম্পর্কে লেখা পাওয়া যায়।

একটি উদাহরণ হলো ইসলামিক কাব্য এবং কুরআনের চিত্রকলা যা মুসলিম সাহিত্যে অনেকটা আদর্শপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়। কুরআনের আয়াত সংগ্রহ করে প্রাণিসম্পর্কিত কাব্য লেখা হয়, যা মুসলিম শ্রদ্ধায় উচ্চারণ ও গানের মাধ্যমে প্রচারিত হয়।

পশ্চিম বাংলার মুসলিম সাহিত্যে ইসলামিক শিক্ষা ও ধর্মীয় সাহিত্য মুসলিম জাতির সামাজিক, মানবিক এবং দার্শনিক অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করে এবং আদর্শবান নাগরিকত্ব ও আদর্শপূর্ণ জীবনের মাধ্যমে মানবিক উন্নয়নে অপার গুরুত্ব রাখে।
Sani

ইসলামিক বিনিয়োগ পদ্ধতি

আপনি সাম্প্রতিক বিনিয়োগের সাথে ইসলামের বিষয়বস্তুতে আগ্রহী হন, তাই আমি আপনাকে কিছু ইসলামিক বিনিয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কে বিবেচনা করার জন্য সাহায্য করতে পারি।

1. মুদারাবা: মুদারাবা হলো একটি ইসলামিক বিনিয়োগের পদ্ধতি, যেখানে একজন বিনিয়োগকারী অর্থনীতিবিদ এবং অন্য একজন পূঁজিবাজ মিশ্রিত হয়ে বিনিয়োগের প্রকল্প চালানোর জন্য একটি চুক্তি গঠন করে। বিনিয়োগকারী পূঁজিবাজকে অর্থ প্রদান করে এবং লাভ হিসাবে প্রতিশতকে অর্থ গ্রহণ করেন। এই পদ্ধতি ইসলামিক নিবন্ধন ব্যবস্থার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

2. মুদারিবা: মুদারিবা হলো অন্যদের পূঁজিতে বিনিয়োগ করার জন্য একটি পদ্ধতি, যেখানে একটি বিনিয়োগকারী পূঁজিবাজকে বিনিয়োগের জন্য অর্থ প্রদান করে এবং লাভের হিসাবে আন্তরিক হিসাবে নির্দিষ্ট প্রতিশতকে বিভাজন করেন। বিনিয়োগকারী একজন পূঁজিবাজকে বিনিয়োগের জন্য দায়ী হিসাবে নিয়োজিত করেন।

3. সুকুক: সুকুক হলো ইসলামিক বন্ড বা আইজারাহ পদ্ধতি, যেখানে বিনিয়োগকারীরা বাজার থেকে বন্ড ক্রয় করে এবং তাদের বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রাপ্ত আয়ের একটি অংশ পান। সুকুক বন্ড ইসলামিক নিবন্ধন ব্যবস্থার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং রিস্ক সংক্রান্ত নির্দিষ্ট সীমা রেখে থাকে।

এগুলি মাত্র কিছু ইসলামিক বিনিয়োগের উদাহরণ এবং এটি অনুসরণ করে আপনি ইসলামিক নিয়মিত বিনিয়োগের মাধ্যমে আপনার টাকা বৃদ্ধি করতে পারেন। তবে, দয়া করে কোনো নির্ভরযোগ্য বিনিয়োগ সম্পর্কে তথ্য প্রাপ্ত করার জন্য একজন ইসলামিক আর্থিক পরামর্শকের সাথে পরার্বতন করুন।
Sani

জীবনপুর

জীবনপুর একটি কবিতা নোবেলবিজয়ী বাংলা কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর রচিত কবিতার শিরোনাম। এই কবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯১০ সালের গীতাঞ্জলি নামক বইয়ে। জীবনপুর কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর মানসিক চিন্তার একটি প্রতিফলন। এটি প্রকৃতি, মানুষের জীবন এবং সংসারের বিভিন্ন বিষয়ে আমল করে। কবিতাটি জীবনের অস্থায়ীতার প্রতিফলন এবং জীবনের অন্যতম সত্যতার উপর ভিত্তি করে রচিত।

জীবনপুর কবিতার প্রথম দুটি লাইন হলো:
যাহা চাইলাম সেই পাই না, যাহা পাই তাই চাই না।

এই কবিতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্যক্ত করেছেন যে, মানুষ সবসময় স্বপ্ন দেখে থাকেন। তারপরও তারা যা চান, সেটা প্রাপ্ত করতে পারেন না। একজন মানুষ সবসময় আগ্রহ করে থাকে নতুন কিছু পাওয়ার, কিন্তু সে পাওয়ার জন্য সে যা চায় তাই থাকে না। এটি জীবনের নিরন্তর অস্থায়ীতার প্রতিফলন হিসেবে ব্যাখ্যা করে এবং মানুষের সুখের অন্যতম সত্যতা বিবেচনা করে।

জীবনপুর কবিতাটি অন্যান্য কবিতাগুলির মতো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর চিন্তাভিত্তিক ও ভাবনাময় হওয়ায় পঠনীয় এবং বিচারযোগ্য। এটি মানুষের নিরান্তরিত আগ্রহ এবং জীবনের নিত্যতার উপর বিচার করে জীবনের মর্মস্পষ্ট বিবেচনা করে।
Sani

A sessions Judge rejects an application for anticipatory bail. Can the applicant thereafter file a fresh application before high court?

Yes.
Lal's case, Air 1980 HP 36 FULL BENCH

The applicant can file a fresh application before the high court.

Anticipatory bail - section 438 of Cr. P. C.

Here, session court and high court have got concurrent jurisdiction in the matter of granting anticipatory bail. 
  • The decision given by full bench in Mohan Lal's case is being followed by almost all the high court of India.

In joginder's case,ILR 1975 HP 810 

THE HIMACHAL PRADESH HIGH COURT

The Himachal Pradesh High Court held that when a court of session rejects the anticipatory bail of an applicant, the same is not maintainable in high court.

In Mohan lal's case, AIR 1980 HP 36

THE HIMACHAL PRADESH HIGH COURT
FULL BENCH

The Himachal Pradesh high court in a full bench has overruled the previous case i.e. Joginder's case,  ILR 1975 HP 810, held the applicant can file a fresh anticipatory bail before the high court even  if the same has been rejected by Sessions Judge. 
  • After rejection of an anticipatory bail by a sessions judge, the applicant can file a application of anticipatory bail under section 438 of  Cr. P. C in High Court. 
Sani

অনলাইনে কিভাবে রিসেল ব্যবসা সম্প্রসারণ করবেন

কিভাবে শুরু করবে Online Resell ব্যবসা?
ঘরে বসে online এ পণ্য বিক্রির এক অভিনব ব্যবসা করা সম্ভব।  উৎপাদন ও ক্রেতার মধ্যে সমন্বয় সাধন করায় মূল উদ্দেশ্য। এখানে উৎপাদকের মত ঝুঁকি কম। পণ্য বিক্রি করে লাভজনক এক জনপ্রিয় ব্যবসা।
এই ব্যবসা দু প্রকার-
১. উৎপাদকের থেকে পণ্য কিনে ক্রেতাদের বিক্রি করা।
২. ক্রেতাদের থেকে আর্ডার নিয়ে উৎপাদকের কাছ থেকে কমিশন নিয়ে পণ্য বিক্রয়। 
  • আপনি জামাকাপড়ের ব্যবসা করছেন, পাশাপাশি জুতো, ব্যাগ, প্রসাধনী সামগ্রী বিক্রি করতে পারেন।  এতে আপনার ক্রেতারা উৎসাহিত হলে অনেকগুলো পণ্য বিক্রি হলে লাভের পরিমাণ বাড়বে।
  • আর্থিক ঝুঁকিও অনেক কম। এখানে আপনাকে অধিক পরিমাণ পণ্য মজুদ করার কোন প্রয়োজন নেই। ফলে কোন পণ্য নষ্ট হবার সম্ভাবনা নেই।
আপনার প্রথম পদক্ষেপ কি?
আপনাকে নির্রবাচন করতে হবে কি পণ্য আপনি বিক্রি করতে চাইছেন। 
  • আপনি যে ব্যবসা করতে ইচ্ছুক সেই ব্যবসা সম্পর্কে আপনার প্রাথমিক জ্ঞান থাকা দরকার।
  • পণ্যের দাম গুণগত মান সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
কোথায় বিক্রি করবেন? 
১. নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করে।
২. ই কমার্স মার্কেটপ্লেসে।
  •  ই কমার্স মার্কেটপ্লেস  কি? 
ই কমার্স মার্কেটপ্লেস হল আমাজন, ফ্লিপকার্ট, আলিবাবা
ই বে, পে টি এম ইত্যাদি। 
  • ই কমার্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনি এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যবসা শুরু করতো পারবেন। 
  • এখানে আপনার কোম্পানির নাম ও অন্যান্য তথ্যাদি জানতে হবে।
  • প্রয়োজনীয় কপি আপলোড করতে হবে।
  • সবকিছু ঠিকঠাক হলে দুদিনের মধ্যেই আপনি অনুমোদন পেয়ে যাবেন। 
এখানে আপনাকে মার্কেটিং নিয়ে ভাবতে হবে না। এই মার্কেটপ্লেসগুলোতে লক্ষ লক্ষ ক্রেতা রয়েছে।
পণ্য বিক্রি হবার সংগে সংগে আপনার ব্যাঙ্কে টাকা ঢুকে যাবে। কুরিয়ার পরিষেবা ও দিকে। ফলে আপনার চিন্তা  
কম।
অসুবিধা কি?
উল্লেখ্য সাইটগুলো ১০ থেকে ২০% কমিশন কেটে নেয়।
©সানি

Sani

Journey of library

What is library? 
The word library comes from Latin word "liber " i.e in english - "book". 
  • The first real libraries  as we know of was about 8000 years ago.
  • In mesopotamian  civilization, the people of there wrote on wet clay tablets with a search stick.The tablets were baked and it were arranged in a place in subject order.
  • It was the beginning time & way  to arise of  the first library.
  • In the early age the Egyptian wrote on sheet of paperus. The most famous library of ancient time was the library in Alexander set up about 300 BC. 
  • Around  the world, who was the Roman who first had the idea of  setting up public library.
  • In 4th century there was 28 public libraries  in Rome.Durning  the Cristhian  era,  it is noted,  library was a part of churches and Monasteries. 
How  many kinds of library today? 
There are four types  of library.
Such as :  
  • Academic  Library  
  • Public Library  
  • Special  Library  
  • National Library 
What is the main function of a library?
It is assembling information from sources.



  • Another query we have, in the day of internet,  is internet is a library? No, it is a search tools.
Shiyali Ramamitra Ranganathan, a renowned librarian and mathematician is known as father of librarian in india.His birthday i.e 12 August in every year is observed  as National Librarian Day in
 India.

Condition of library in 21st century in India :
Today, the number of the members of library and readers is decreasing rapidly in india due to use of internet of their smartphones.
So like, telegram system, it is not so far from us it will be vanished for the use of e book. E book is an cheapest alternative form of book. 

In India, especially in the remotest  villages, there are no library, if  so, there is continuously stuttering down the libraries day by day, becoming abandoned house.
 @sani
 
Sani

নিষিদ্ধ বইঃ সমরেশ বসুর প্রজাপতি নিয়ে অভিমত


একটা বই নিষিদ্ধ!  
১৭ বছর মামলা চলল। নিম্ন আদালত থেকে উচ্চ আদালতে।  
কোন বই? 
কার বই? 
সাহিত্যিক সমরেশ বসু উপন্যাস "প্রজাপতি"।
কেন নিষিদ্ধ? 
সপক্ষে যুক্তিঃ অশ্লীল। 
১৯৬৮ সালে মামলা করেন আইনজীবী অমল মিত্র। সাক্ষীদের মধ্যে  অন্যতম ছিল, তারাশঙ্কর। যদিও সে আদালতে গিয়ে সাক্ষী দেয়নি।
চলল, লেখকের লেখার বিশ্লেষণ ও শ্লীল অশ্লীলের গুনগত পার্থক্য নিরুপণ। 
লেখক যদিও এই উপন্যাসে নিজের একক মতামত প্রকাশ করেনি।কিন্তু, অশ্লীল তকমা লাগায় বিশেষ কিছু অংশ উপন্যাস থেকে বাদ দেবার নিদান আাসে। সংগে, জরিমানা। শুধু লেখকের নয়, তখনকার দেশ পত্রিকার সম্পাদকেরও।
১৯৮৫ দেশের সর্বোচ্চ আদালত থেকে রায় হল,  প্রজাপতি নিষিদ্ধ নয়।More article : journey of library 
এবার আসি কথায়, একজন লেখক যে ভাষায় লিখেছে সেভাষা কম প্রচলিত নয়। মানুষ ত বুঝতে পেরেছিল, কিন্তু সে ভাষা লিখিত হলেই আপত্তি!  
মানলাম আপত্তি, কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট কেন সে আপত্তিকর উপন্যাসকে ছাড়পত্র দিল?
হয়ত, আপত্তিকারীদের অভিযোগ বোধ থাকলেও দূরদর্শিতা কম ছিল। অথবা,  পায়ের উপর পা তোলার মনোবাঞ্ছা পূরণের জন্য লেখককে আদালত থেকে আদালতে ঘুরতে হয়েছে। 
প্রজাপতি পড়ে দেখুন, উপসংহারে বলবেন, প্রজাপতির ডানা ভাঙা চেষ্টা শুধু অযুক্তিক নয়, বরং অমানবিক হীন মানসিকতার পরিচয় বাহক।
 কেন? কেন? একদল লোক এমন হয়?
খ্যাতির মানুষকে আঘাত করে পরিচিত হবার বাসনা কি! আজ ত প্রজাপতির পাঠক এখনও আছে। আঘাতকারীরাও আছে, লেখকের জীবন বৃতান্তে একদল খলনায়কের পরিচয়ে।

হয়ত, এই পরিচয় পেতেই আদালতের দারস্থ হয়েছিল। ভারতীয় দন্ড বিধির ধারা প্রয়োগ করে জরিমানা আদায়ের জন্য বিচারপতির কাছে নালিশ রেখেছিল।
প্রজাপতি রইল, বেঁচেই রইল। অন্যভাবে,  জীবন বন্দনায়। ভবিষ্যৎ স্বীকার করল।
@সানি

Sani

রূপচর্চা ও শরীরচর্চায় হলুদের উপকারিতা

হলুদ নিয়ে সাম্প্রতিক গবেষণায় জানা গেছেঃ

v অ্যালঝাইমাস ও স্মৃতিভ্রম – এই দুটি রোগের প্রতিরোধে ফলপদ।

তাই, সারা বিশ্বে হলুদ নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলছে।

যদিও Health benefit of turmeric নিয়ে নানাবিধ আলোচনা হয়। ইন্টারনেটেও ভালভাল লেখা রয়েছে। এই করোনাকালে, হলুদ-দুধ খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে- এমনটাই দাবী করেছে আয়ুস মন্ত্রক।facebook থেকে কিভাবে আয় করবেন? বিস্তারিত জানতে অবশ্যই পড়ুন।



প্রাচীনকাল থেকে, আমাদের দেশে, ঘরোয়া ঔষধরূপে হরিদ্রা বা হলুদ ব্যবহারের চল ছিল, এখনও আছে। যদিও হলুদের আদি জন্মভূমি দক্ষিণ এশিয়া।

অবশ্যই পড়ুনঃ



মার্কো পোলো লেখায়, তিনি প্রথম চিনে হলুদের প্রচলন লক্ষ্য করেন।

v গাত্রহরিদ্রায় হলুদ কেন?

আর্যরা হলুদকে বলদায়িনী উপকরণরূপে ব্যবহার করত। বিয়ের আগে পুরুষ ও নারীদের মাখিয়ে স্নান করানোর প্রথা ছিল। তাই, সেই থেকে, গাত্রহরিদ্রায় হলুদ ব্যাহার করা হয়।More article : journey of library

v হলুদে কি আছে?

১.  প্রোটিন, কার্বহাইড্রেট, ফ্যাট

২. ফাইবার

৩.থায়ামিন

৪. লোহা

৫. রাইবোফ্লোরিন

৬. ভিটামিন এ

v এছাড়া oboresin নামক একটা পদার্থ থাকে, যার উপস্থিতির জন্য একটা বিশেষ হলুদ-গন্ধ বের হয়।

v Curcumin থাকার জন্য হলুদ রঙের হয়।

O

v হলুদ খাওয়ার উপকারিতাঃ

                                                                       i.        হলুদ দুধে সেদ্ধ করে বেটে চিনির সাথে খেলে সর্দ্দি সারে। 

                                                                                           ii.        হলুদ পিষে আমাল্কির সাথে খেলে প্রমেহ উপশম হয়।

                                                                                                                iii.        হলুদ পিষে তিল তেল দিয়ে মাখলে চর্ম রোগ কমে।

                                                                                                                        iv.        কাঁচা হলুদ গুড় দিয়ে খেলে কৃমি সেরে যায়।                                                                 v.        খালি পেটে একটু কাঁচা হলুদ খেলে হজমশক্তি বাড়ে।

                                                                                                                       vi.        বহুমূত্র রোগ নিরাময়ে হলুদের গুনাগুন আছে।

                                                                                   vii.        সর্ষের তেলের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে মাখলে গরল ঘা ভালো  হয়,

এমন বিবিধ গুনাগুন রয়েছে হলুদের। তাই, বলা হয়, হলুদের ভেষজ গুন অধিক।

v হলুদের সাবধানতাঃ

     I.        হলুদে অ্যালার্জি থাকলে না খাওয়াই ভালো। স্কিনে র‍্যাশ হয়। অনলাইনে কিভাবে রিসেল ব্যবসা সম্প্রসারণ করবেন। 

    II.        গর্ভবতী মেয়েদের বিশেষজ্ঞ পরামর্শ ছাড়া কুরকুমিন সাপ্লিমেন্ট নেওয়া ঠিক না, মিসক্যারেজ হতে পারে।

  III.        উচ্চ রক্তচাপ ও সুগার থাকলে, ব্যবহার চলবে না।

ইত্যাদি ইত্যাদি।

 বিস্তারিত পড়ুন, কোন কোন পথে অনলাইনে আয় করা সম্ভব।

v রূপচর্চার ইতিহাসে হলুদঃ

রূপচর্চার ইতিহাসে হলুদের কথা নতুন করে কি আর বলব?

a)     ১ চা চামচ মধু ও ১ চা চামচ হলুদের গুড়ো মিশিয়ে

১৫ মিনিট ক্ষতের ওপর রেখে দিলে ত্বকের ক্ষত

চলে যায়।

b)   বলিরেখা দূর করার জন্য ১ টেবিল চামচ হলুদের রস, ২টি ভিজিয়ে রাখা কাঠ বাদাম একসাথে পেস্ট করে ডিমের কুসুম ১ চামচ ডালের গুড়ো দিয়ে ২০ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে নিলে বলিরেখা চলে যায়।

 

 

 

 

 

 

Sani

অনলাইন ইনকাম বা আয় কিভাবে করবেন?

একুশ শতকে  বহু মানুষ ONLINE INCOME এর পথ খুঁজছে। কিন্তু কি পথ? কোন পথে আপনি যাবেন? তা নিয়ে হয়ত দিশেহারা! শুনেছেন, অনেকে আয় করছে, you tube এ দেখছেন নানান ভিডিও। অথচ, উপায় কি? কিভাবে শুরু করবেন?

facebook থেকে কিভাবে আয় করবেন? বিস্তারিত জানতে অবশ্যই পড়ুন।

চলুন, আজ আমি আপনাকে এই বিষয়ে যতটা জানি তা শেয়ার করছি। যদি উপকৃত হন তবে একটা Comment করবেন, আমার এক বিশেষ ভালোলাগা বিষয় blog লিখতে অনুপ্রাণিত হব। আপনাদের অনুপ্রেরণায় আমার পাথেয়।


অনলাইনে কিভাবে রিসেল ব্যবসা সম্প্রসারণ করবেন। 

·        এইসময়, আমরা হয়ত অন্যদেশে যেতে পারিনা, আর্থিক স্বচ্ছলতার অভাবে। কিন্তু online communication আমাদের vertual world এ বিচরণ করালেও আমাদের গন্তব্য হয় অন্যদেশের মানুষের সাথে নতুন আলাপ। প্রযুক্তির উন্নয়ন, দূরকে করেছে আপন। যোগাযোগের পরিসর বাড়ায়, জীবিকার অনেকদ্বার উন্মুক্ত হয়েছে।

লাখ লাখ মানুষ ইনকাম করছে ONLINE এ, এবং তারা এই পেশার সঙ্গে যুক্ত। আজ আমরা এমন কয়েকটা পথের সঙ্গে পরিচিত হবার চেষ্টা করছি....................

·        Online Income কিভাবে করবেন?

ইনকাম করার আগে একটু নিজের দিনলিপির কথা স্মরণ করি। সারাদিন আমরা Mobile Device টা হাতে নিয়ে কি করি? অবকাশ পেলেই, facebook, you tube & others social media তে ঘুরি। সময় নষ্ট হয়, টাকা আসে না।

তাহলে, ওই সময়ে যদি অনলাইনে কিছু কাজ করি তাহলে উপার্জন আসার সম্ভবনা থাকছে।

·        কি করতে হবে আমাদের?

A.   ব্লগিং বা Blogger হয়ে blogging করতে পারেন। সবাই আপনাকে হয়ত বলেওছে, বসে কেন? ব্লগ ত করতে পারিস। হ্যাঁ, আমিও বলছি, আপনি পারবেন। কিন্তু, Digital Marketing সম্পর্কে একটু ধারণা অর্জন করে নিতে হবে, যা খুব চাপের নয়। ট্রাফিকে আনতে হবে কিভাবে সেই কৌশল আপনাকে আয়ত্ত করতে হবে।

B.    ফ্রিলান্সিং বা Freelancer হয়ে Freelancing করতেই পারেন। তবে, এই কাজটা শিখতে হবে।

C.    কম্পিউটার সফটওয়ারে দক্ষতা থাকলে website বানিয়ে অনলাইনে বিক্রি করে আয় করতে হবে।

D.   Affiliate Marketing করতে পারেন।

E.    ইউ টিউবে ভিডিও বানাতে পারেন।

F.    অনলাইনে শিক্ষকতা এখন বেশ জনপ্রিয় হয়েছে।

G.   ছবি বিক্রি অনলাইনে হয়। অনলাইন ছবি বিক্রির ওয়েবসাইটগুলো হলঃ ENVATO, 500PX, SHUTTERSTOCK ইত্যাদি।

আগামিদিনে, এই সমস্থ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত ভাবে পর পর ব্লগ পোষ্ট করব। আপনার মূল্যবান মতামতটা শেয়ার করুন comments এর মাধ্যমে।

অবশ্যই পড়ুনঃ


 

Sani

ফেসবুকে অনলাইন ব্যবসা কি করে হয়? বিস্তারিত জানুন

ফেসবুকে অনলাইন ব্যবসা কি করে হয়? বিস্তারিত জানুন-

করোনা পরিস্থিতিতে অনেকই কাজ হারিয়েছে, যা বড় দুঃখের বিষয়। কিন্তু বেঁচে থাকার জন্য জীবিকা মানুষকে খুঁজতেই হবে। বর্তমানে অনলাইনের দৌলতে আমাদের কাছে প্রচুর কাজ রয়েছে, যা আমরা সহজেই করতে পারি।




ধরুন, আপনি ব্লগিং বা you tube vedio post শুরু করতেই পারেন।

তবে, আজকে আলোচনা করব কিভাবে আপনি facebook থেকে আয় করবেন? অবাক হচ্ছেন! না, অবাক হবার কিছুই নেই। অনেকেই করছে, এবং পেশাদারীর মত ইনকামও করছে। আপনি, অতি সহজে ইনকাম করবেন? এটা বলছি না, তবে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য এই মূহুর্তে সৎ ভাবে আপনাকে উপায় করতে হবে।

অবশ্যই পড়ুনঃ

আপনি জানেন, facebook user এর সংখ্যা কম নয়। তাই, এই platfrom টা বেছে নিতেই পারেন।

এবার আসি মূল কথায়, যে কোন ধরনের পণ্য বা product , পরিষেবা বা  service এর প্রচার ও বিক্রি facebook এ করা সম্ভব। সে সুযোগ যখন রয়েছে, তখন হাতছাড়া করবেন কেন?

তাই, আসুন কিভাবে এই ব্যবসা করবেন?

এটা হল একপ্রকার social marketing.

আপনি হয়ত দেখেছেন, facebook market place কিন্তু কোনদিন সেভাবে গুরুত্ব দেননি। এখানে আপনার পণ্য বা পরিষেবা আপনি বিক্রি করার জন্য বিজ্ঞাপনের তালিকা বানাতে পারেন।অনলাইনে কিভাবে রিসেল ব্যবসা সম্প্রসারণ করবেন। 

উদাহরনঃ

1.     Electronics

2.     Musical instruments

3.     Property

4.     Office supplies

5.     Garments etc.

এখন আপনাকে কি করতে হবে?

·         আপনার একটা বৈধ facebook account থাকতে হবে।

·         Log in করার পর, আপনার পণ্য বা পরিষেবা যা আপনি online এ বিক্রি করতে চাইছেন তার photo তুলুন।

·         এবার Market place এ যান। ছবি সহ details সবকিছু upload করুন।

·         মূল্য নির্ধারণ করুন।

·         আপনার পণ্য বা পরিষেবা বিজ্ঞাপিত হতে থাকবে।

·         Group গুলোতে shear করুন।

·         Customer ভালো দাম পেলে ঠিক আসবে। যোগাযোগ করবে।

এছাড়া কোন page এ followers যদি বেশি থাকে তাহলে আপনি affiliate marketing এর মাধ্যমেও আয় করতে পারেন। বিস্তারিত পড়ুন, কোন কোন পথে অনলাইনে আয় করা সম্ভব।

Facebook online ad করার সুযোগ রয়েছে। আপনি সেই পরিষেবা গ্রহণ করতেই পারেন।

এছাড়া, in stream ad এর জন্য আপনাকে ভিডিও আপলোড করতে হবে। সেখানে যে বিজ্ঞাপন আসবে টা থেকে আপনার আয় হতে পারে।

·         এখানে আপনার একটা facebook page লাগবে।

·         কমপক্ষে 10000 followers লাগবে।

·         বিগত ৬০দিনে মোট 30000 মিনিট ভিউ থাকতে হবে।

·         আপনার content গুলো ভালো হতে হবে।

পরিশেষে বলি, আমাদের সঙ্গে থাকুন। এমন বিষয়গুলো পড়ুন। মতামত থাকলে, জানান। আমরা, তথ্য দিয়ে blog বানায়, গল্প দিয়ে নয়।

@সানি 

Sani

Today's work

Exploring the Phenomenon of RVNL: A Success Story in the Indian Stock Market

Rail Vikas Nigam Limited (RVNL) has emerged as a shining star in the Indian stock market, showcasing remarkable growth and delivering substa...