২৮/১০/২০ ফ্রান্স দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচীর সামাবেশস্থলে একের পর এক মিছিল নিয়ে আসে বিশ্বনবীপ্রেমী মানুষরা।
ইসলামে ফটো তোলা বৈধ নয়। এজন্যই মহানবীর (সাঃ)কোন ছবি প্রকাশিত হয়নি। কেউ আঁকে নি। ফান্সে ব্যঙ্গ চিত্র প্রদর্শনের পর এক শিক্ষক নিহত হয়।
এই ঘটনার জের পড়ছে সারা বিশ্বের উপর। মুসলিম দেশগুলো পণ্য বয়কটের আহ্বান জানিয়েছে। মহানবী (সা:) কে কেউ কটুক্তি করে কিছু বললে মুসলমানদের মনে আগুন জ্বলে। তার প্রমাণ পেল, এবারও।
বাংলাদেশ, পাকিস্তান সহ বিভিন্ন মুসলিম প্রধান দেশে প্রতিবাদ চলছে।
ফরাসী পণ্য বর্জনের ডাক ক্রমাগত জনপদে মুখরিত।
অন্যের ভক্তি বা ধর্মের বিধানকে আঘাত করে এমন অস্থিরতা কি খুব প্রয়োজন ছিল?
না,তবু এই ধারায় ধারাবাহিক ঘটনা আগেও এসেছে। বিশ্ব দেখেছে, তবু রাজনৈতিক স্বার্থে বিভেদ সঞ্চারণ করছে। করেছে। এবং হয়ত করবে।
রি রি হয়, রাষ্ট্রের পক্ষপাতিত্বে। নিরপেক্ষতায় সহবস্থান আসে, যা কাঙ্খিত ও সুন্দর।